আমি বাংলার মাধ্যমে গোটা বিশ্বের সাথে পরিচিত হতে চাই।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণের মতোই বলা হচ্ছে, যদি ভালবাসা শুকিয়ে যায় আর সেইসঙ্গে চলতে থাকে ডিভোর্সের প্রক্রিয়া তবে ফেসবুকে সম্পর্ক না রাখাই ভালো। কারণ ফেসবুক ব্যবহারের সময় অনলাইনে এইসব দুষ্টুমির কোনো প্রমাণ থেকেও যেতে পারে, আর তাহলেই কেল্লা ফতে। খবর ইয়াহু নিউজের।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, আমেরিকান অ্যাকাডেমি অব ম্যাট্রিমোনিয়াল লইয়্যারস (এএএমএল) সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ বিষয়ক একটি জরিপ চালায়।
জরিপে দেখা গেছে, এই অ্যাকাডেমির শতকরা ৮১ ভাগ সদস্যই ৫ বছরের কেস স্টাডি করে দেখেছে যে, এ সময়ে ডিভোর্স বাড়ার কারণ সোশ্যাল নেটওয়াকিং সাইটগুলোতে ফেলে আসা প্রমাণ।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ডিভোর্স বিষয়ে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ ফেসবুকের বিপক্ষেই। শতকরা ৬৬ জনই প্রাথমিক সোর্স হিসেবে ফেসবুকে ব্যবহার করা অশ্লীল বাক্য বিনিময়কেই সন্দেহ করছেন। এই বিষয়ে মাইস্পেস আছে দ্বিতীয় স্থানে শতকরা ১৪ জনের অভিযোগ নিয়ে। শতকরা ৫ ভাগ সন্দেহকারীকে বগলদাবা করে তৃতীয় অবস্থানে আছে টুইটার।
তাছাড়া অন্যান্য উৎস সবমিলিয়ে ১৪ ভাগ স্থান দখলে রেখেছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, অনেক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট ব্যবহারকারীই ভুলে যান অনলাইনে রেখে যাওয়া তথ্য ঘেঁটে প্রমাণ বের করা বেশ সহজ।
এএএমএল এর প্রেসিডেন্ট মারলিন এসকিন্ড মসেস বলেছেন, ‘এবারের ভালোবাসা দিবসে তাই সতর্কতার সঙ্গেই সোশ্যাল নেটওয়াকিং সাইট ব্যবহার করুন’।
তথ্যসূত্র : Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।