আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নূরে মুজাস্‌সাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্‌নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দুনিয়াবী হায়াত মুবারকের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।

সত্যেই হোক মোদের লক্ষ্য

১১। ১৩/১৪ বৎসর বয়স মুবারকে দ্বিতীয়বার সিনা মুবারক চাক করা হয়। ১২। বয়স মুবারক যখন ১৪/১৫, তখন ‘হরবুল ফুজ্জারে’ পিতৃব্যদের সাথে গমন করেন। ১৩।

৫৯৫ খিস্টাব্দে ১৪ বৎসর বয়স মুবারকে ‘হিলফুল ফুজুল’ গঠন করেন। ১৪। ১৭ বৎসর বয়স মুবারকে পিতৃব্য হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর সঙ্গে বাণিজ্যার্থে ইয়েমেন যান। ১৫। ২০ বৎসর বয়স মুবারকে বিভিন্ন রকম স্বপ্ব দেখতেন এবং ফিরিস্তাদের আওয়াজ শ্রবণ করতেন।

আবু তালিব স্বপ্বের ঘটনা শুনে মনে করতো কোন অশুভ আছর হয়েছে, তাই বৈদ্য ডেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করলে বৈদ্য বলেছিল, আপনার ভাতিজার কোন রোগ হয়নি বা আছর করেনি, বরং তাঁর শিরার বিভিন্ন লক্ষণে মনে হচ্ছে, ইনি একজন মহান ব্যক্তিত্ব হবেন। ১৬। ২৪ বৎসর বয়স মুবারক হতে হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর ব্যবসা পরিচালনা করেন। ১৭। ২৫ বৎসর বয়স মুবারকে হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা শাদী মুবারকের প্রস্তাব দেন এবং শাদী মুবারক সুসম্পন্ন হয়।

তখন হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর বয়স মুবারক ছিল ৪০ বৎসর। শাদী মুবারকের মোহ্‌রানা ছিল ৫০০ দেরহাম (রৌপ্য মুদ্রা)। ১৮। ২৫ হতে ৩৫ বৎসর বয়স মুবারক পর্যন্ত বিশেষভাবে জনকল্যাণে নিয়োজিত থাকেন ও বিপন্ন মানুষকে আর্থিক সাহায্য করেন। ১৯।

৩৫ বৎসর বয়স মুবারকে পবিত্র ক্বাবা শরীফ সংস্কারে বিভিন্ন গোত্রের কলহ দূর করেন এবং হজরে আস্‌ওয়াদ নিয়ে যে ফিৎনা হয়, সেটাও সমাধা করেন। ২০। ৩৫ থেকে ৪০ বৎসর বয়স মুবারক পর্যন্ত হিরা গুহায় বিশেষভাবে ইবাদতে মশগুল হন। তিনি মাঝে মাঝে খাওয়ার জন্য বাড়ী আসতেন কিন্তু অধিকাংশ সময় হযরত খাদিজা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা খাবার দিয়ে আসতেন।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.