মইধ্যে রাইতে লুকাইয়া লুকাইয়া হাসতাম কিন্তু অহন আর হাসবারও পারি না, কিচ্চু হইলেই ঝারি মারে :( ওই কুটকুট কইরা হাসবি না!
নিয়মের গতিতে ছুটছে সময়,
বাতিগুলো জ্বলে, আবার নিভে যাচ্ছে,
কান্তিগুলো ফিরে যাচ্ছে স্ব স্ব ঠিকানায়,
ঐ সময় পৃথিবীতে বৃদ্ধ দিনটি বদলের কাছাকাছি,
সাথে ওপারে সময়ে অপেক্ষায় বন্ধু মোমবাতি
আর ঋতুর প্রতিনিধিরূপে শীত শুধুমাত্র দর্শক।
বাকহীন শীতের কণ্ঠস্বর তখন কুয়াশারূপে,
মনে হচ্ছে রাতের দায়িত্বভার সম্পূর্ণই কুয়াশার হাতে,
দলে দলে সারা শহর ঘিরে রেখেছে তারা।
অবাক হই তখন, যখন দেখি
ওদের তোপের মুখে কঠিক কঠিন শব্দগুলো একেবারেই চুপ,
মহাশক্তি দালানগুলোও গভীর ঘুমে মগ্ন।
ঠিক তখনী প্রায় ঘুমিয়ে পড়া রাস্তাগুলোকে
জাগিয়ে তোলে, অর্ধমানুষ রূপে কেউ।
সে বেশ চিন্তিত, তাঁর অস্তিস্ত নিয়ে।
৪ ভাগ জল আর ১ ভাগ স্থলে,
তার মতে একটি দেহই রয়েছে।
সে নিজেই।
দু'চোখে ভরা স্বপ্ন নিয়ে দৃষ্টি সুদূরে,
দেখে মনে হলো কুয়াশার কেউ দাড়িয়ে আছে।
কিছুটা এগোতেই ওরা পিছপা হলো,
কেন যেন ওরা ধরা দিতে চায় না।
এভাবে চলতে চলতে অনেকটা পথ কেটে গেল
তবুও ওরা আড়ালেই, অনেক দূরেই।
এ দিকে পেছনে কে যেন চিৎকার করছে।
ফিরতেই অনেকগুলো অচেনা সময়।
যতটুকু মনে পড়ে-
সেগুলোর পরিচয় দলিলানুযায়ী
শুধুমাত্র স্মৃতির চিরকুট।
সামনে অনেকগুলো কচি সময়
আর পেছনে অনেক বুড়ো বুড়ো সময়
আর মাছে আমি।
কিন্তু ভোর হতে যে আরো অনেক সময় বাকি,
আরো পাড়ি দিতে হবে অনেকটা সময়।
এরপরই তো হিসাব-নিকাশ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।