১
ডুব দিয়ে জল তোলা যায় - অবিরত ডুব দেই।
কুহক মানুষ সেজে বাতাস উড়াই- বাতাস ঘন ও সমুদ্রের নীল ফুল
২
ছায়া সেতু পাড় হয়ে দেখা হয় শুভ্র মানব;
আগন্তুক তাঁর পিছু পিছু হেঁটে চলে-
অপরিচিত বন্ধনে বন্ধু দু'জন;
সন্ধ্যাটা ধোঁয়া ধোঁয়া-
অপলক আগন্তুকের চোখে ভাসে -
মানবের চকচকে কৃষ্ণদাঁড়ি।
৩
সানকি ভরা শাদা ফুল
শাদা শাদা ফুল
উনুনে অনলহীন উত্তাপে ধোঁয়া ওঠে
'কুয়াশা আর ধোঁয়া এক নয়।'
৪
ধনে পাতার নরোম সবুজে
মিশে যায় দারুচিনি ফুল
ঘ্রাণ ছড়িয়ে দূরে সরে পলাতক মন;
বন্ধুর শার্টে কেনো বোতাম থাকে না?
৫
'পৃথিবীর সব কিছু রেখায়-'
আমি রেখা দিয়ে এঁকে চলি সময়ের বুক;
'বিন্দু যোগ করে নরোম স্বরে রেখা তুলো-'
আমি অসংখ্য বিন্দু আঁকি-
বিন্দু রেখা হয়,
রেখা থেকে বিন্দু ঝরে-
ঝরে ঝরে লীন হয় বুকের অসুখ।
৬
দ্যুতি ছড়াতে ছড়াতে ঈশ্বর হাসে-
ঈশ্বর ইঁদুরের মতো খুঁড়ে চলে ধ্রুপদী গর্ত;
গর্তের ভেতর জমা হয় ঘাম;
ঘামে ভেজা দেয়ালে ফুটে ওঠে লাল শিরোনাম।
৭
সারি বেঁধে পড়ে থেকো-
একে একে নত হও সকল দুপুর
তোমাদের নগরে ওড়ে ইস্পাত কাক;
কাকের চোখে ভেসে বেড়ায় লীনহাওয়ারাত।
---------------------
ছবির জন্য ঋণ: গুগুল
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।