এগুলো কোনো ফ্লাইং সসার না।
হাইতির রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সের উত্তর পূর্ব অংশে আকাশ থেকে মার্কিন সেনার ত্রাণ। ত্রাণের মধ্যে রয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও প্যকেট জাত খাদ্য।
পুরো হাইতিতে ধারাবাহিকভাবে আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলা হবে কিনা বিবেচনা করছে মার্কিন বাহিনী। ২২০০ মার্কিন মেরিন সেনার একটি দল গতকাল সোমবার হাইতি এসে পৌঁছে।
সাথে করে তারা নিয়ে এসেছে ভারী ধ্বংসস্তুপ টেনে তোলার সরঞ্জাম । এছাড়া ১২ টি হেলিকপ্টার ও একটি মেডিক্যাল টিম এসেছে তাদের সাথে। ভূমিকম্পে রাস্তা ঘাট ধ্বংস হয়ে যাওয়া কারণে রাজধানী কেন্দ্রস্থলে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। মার্কিন মেরিন সেনাদের সাথে যোগ দিয়েছে আরো এক হাজার মার্কিন সেনা। ত্রাণ কার্যক্রমে ধীর গতি দেখে রাজধানী পোট আব প্রিন্সের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।
এ উত্তেজনা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে পুরো শহরে। লোক জন শহর ছেড়ে চলে যাচ্ছে। অন্যদিকে, অনেক হাইতিয়ান আমেরিকায় তাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে চলে যাওয়ার জন্য মার্কিন দূতাবাসের সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে ভিসার জন্য । এদের সংখ্যা হবে পাঁচ হাজারের মত, বিবিসি সূত্র এ খবর জানায় ।
হাইতিতে দায়িত্বরত জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার সংস্থা প্রধান জন হোলমস বলেন, রাজধানীতে উচ্ছৃঙ্খলতা দেখা গেলেও এটি পুরো হাইতির চিত্র নয়।
হাইতির আইন শৃঙখলা সামগ্রিকভাবে শান্ত আছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। ত্রাণবাহী যানবাহনকে সেনাবাহিনী পাহাড়া দিয়ে দুর্গত স্থানে পৌঁছে দিচ্ছে। বিশ্বখাদ্য সংস্থা থেকে বলা হচ্ছে তারা হাইতির এক লক্ষ মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। হাইতির নিরাপত্তা নিয়ে তারা চিন্তিত বলে জানালেন। এদিকে, সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন জাতিসঙ্ঘের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে গতকাল সোমবার হাইতি এসে পৌঁছান।
তিনি রাজধানীর একটির হাসপাতালে ভূমিকম্পে আহত বেশ কয়েকজনের সাথে কথা বলেন। সেখানে ক্লিনটন বলেন, আমাদের সুনির্দিষ্ট কিছু জিনিস এ মুহূর্তে প্রয়োজন । অনেক কিছুরই স্বল্পতা রয়েছে বলে তিনি জানান। সেখানকার চিকিৎসকদের এবং সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন আপনারা পরিষ্কার করে বলুন কি কি জিনিসের প্রয়োজন আপনাদের। সব কিছু এনে দেয়া হবে আপনাদের।
পোর্ট অব প্রিন্সের বন্দর ভূমিকম্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্দর থেকে যেসব সড়ক শহরের দিকে গেছে সেগুলো উপর বাড়িঘরের ধ্বংসস্তুপ পড়ে সড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। যার ফলে শহরে জ্বালানি তেল সহ অন্যান্য পণ্যদ্রব্য সরবরাহ করা যাচ্ছে না। (সূত্র. বিবিসি)হাইতির রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সের উত্তর পূর্ব অংশে আকাশ থেকে মার্কিন সেনারা ত্রাণ ফেলছে। ত্রাণের মধ্যে রয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও প্যকেট জাত খাদ্য।
পুরো হাইতিতে ধারাবাহিকভাবে আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলা হবে কিনা বিবেচনা করছে মার্কিন বাহিনী। ২২০০ মার্কিন মেরিন সেনার একটি দল গতকাল সোমবার হাইতি এসে পৌঁছে। সাথে করে তারা নিয়ে এসেছে ভারী ধ্বংসস্তুপ টেনে তোলার সরঞ্জাম । এছাড়া ১২ টি হেলিকপ্টার ও একটি মেডিক্যাল টিম এসেছে তাদের সাথে। ভূমিকম্পে রাস্তা ঘাট ধ্বংস হয়ে যাওয়া কারণে রাজধানী কেন্দ্রস্থলে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
মার্কিন মেরিন সেনাদের সাথে যোগ দিয়েছে আরো এক হাজার মার্কিন সেনা। ত্রাণ কার্যক্রমে ধীর গতি দেখে রাজধানী পোট আব প্রিন্সের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। এ উত্তেজনা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে পুরো শহরে। লোক জন শহর ছেড়ে চলে যাচ্ছে। অন্যদিকে, অনেক হাইতিয়ান আমেরিকায় তাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে চলে যাওয়ার জন্য মার্কিন দূতাবাসের সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে ভিসার জন্য ।
এদের সংখ্যা হবে পাঁচ হাজারের মত, বিবিসি সূত্র এ খবর জানায় ।
হাইতিতে দায়িত্বরত জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার সংস্থা প্রধান জন হোলমস বলেন, রাজধানীতে উচ্ছৃঙ্খলতা দেখা গেলেও এটি পুরো হাইতির চিত্র নয়। হাইতির আইন শৃঙখলা সামগ্রিকভাবে শান্ত আছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। ত্রাণবাহী যানবাহনকে সেনাবাহিনী পাহাড়া দিয়ে দুর্গত স্থানে পৌঁছে দিচ্ছে। বিশ্বখাদ্য সংস্থা থেকে বলা হচ্ছে তারা হাইতির এক লক্ষ মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।
হাইতির নিরাপত্তা নিয়ে তারা চিন্তিত বলে জানালেন। এদিকে, সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি বিল ক্লিনটন জাতিসঙ্ঘের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে গতকাল সোমবার হাইতি এসে পৌঁছান। তিনি রাজধানীর একটির হাসপাতালে ভূমিকম্পে আহত বেশ কয়েকজনের সাথে কথা বলেন। সেখানে ক্লিনটন বলেন, আমাদের সুনির্দিষ্ট কিছু জিনিস এ মুহূর্তে প্রয়োজন । অনেক কিছুরই স্বল্পতা রয়েছে বলে তিনি জানান।
সেখানকার চিকিৎসকদের এবং সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন আপনারা পরিষ্কার করে বলুন কি কি জিনিসের প্রয়োজন আপনাদের। সব কিছু এনে দেয়া হবে আপনাদের।
পোর্ট অব প্রিন্সের বন্দর ভূমিকম্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্দর থেকে যেসব সড়ক শহরের দিকে গেছে সেগুলো উপর বাড়িঘরের ধ্বংসস্তুপ পড়ে সড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। যার ফলে শহরে জ্বালানি তেল সহ অন্যান্য পণ্যদ্রব্য সরবরাহ করা যাচ্ছে না।
(সূত্র. বিবিসি)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।