“শোনেন, আমার কথা কেউ বিশ্বাস করবেন না, কঠিন কঠিন সব মিথ্যা বলতে আমি অভ্যস্ত”।
“আমি এখন বুঝতে পারছি পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ ভ্রাম্যমাণ গবেষণা প্রতিষ্টান। যেহেতু আমাকে নিয়ে গবেষণা করার সুযোগ কেউ হারাতে চাইবেনা, তাই প্রাতিটি গবেষণা প্রতিষ্টান আমাকে দ্বিতীয়বারের মত হত্যা করবে। ”
পৃথিবীর মাতাল বৃদ্ধ ব্রাক্ষনেরা বিচ্যুতির চুড়ান্ত সীমায় তোমাকে নিয়ে বলবে আহা! বেশ বেশ। মাথায় হাত বুলিয়ে যে সাধু জীবনের প্রথম পাঠ দিল, জেনে রেখো তিনি রাষ্ট্ীয় মাতাল।
যিশুর মৃত্যুর জন্য আমি কতটুকু দায়ী জানিনা। তালিকা থেকে বাদ পরলেও তার বিশ্বাস-ঘাতক সঙ্গীদের মধ্যে আমিও অন্যতম ছিলাম। যিশুর কম সুন্দর মুখের দিকে তাকিয়ে আজ অব্দি আত্ম হত্যার চেষ্টা করছি। আমার মৃত্যু নিশ্চিত করতে কুটনৈতিকদের কত ছলনা, তলোয়ার কত তীক্ন ধারালো। আমাকে বুঝতে পৃথিবী হলো নগর রাষ্ট্র, চেয়ে দেখ রংধনুর কয়টা রং।
কান পেতে শুনো, গির্জার ঘন্টা আর মসজিদের মাইক হয়ে শয়তান তোমাকে ডাকছে
আমি তরুণ ভাইদের ভালবাসি, ভাবছি তাদেরকে আত্মহত্যার সবচেয়ে সহজ উপায় শিখিয়ে দেব।
শপথ বাক্যঃ
একটা দিনের কথা বলছি, সাহ্ম্য দিচ্ছি, ঘৃণাভরে নাকচ করছি একটা দিনকে, নাকচ করে দিচ্ছি ঐ একটা মাসকে যে মাসে ঐ একটা দিন ছিল, প্রত্যাখ্যান করছি একটা বছরকে যে বছরে ঐ একটা দিন ছিল।
অস্বীকার করছি ঐ পৃথিবীকে যে পৃথিবীর মানুষেরা ঐ একটা দিনকে সহ পৃথিবীর জন্মকাল রচনা করেছে। জন্ম নেওয়া ঐ শিশুটিকে অস্বীকার করছি সে দিনের সঙ্গমে যার জন্ম।
গালি দিচ্ছি ঐ বেশ্যাকে যে খদ্দরের আশায় বুকের আঁচল নামিয়ে দেয়নি ঐ দিন।
মুন্ডুপাত করছি সে সব মাতালদের যারা ঐ দিন পুন্য নিয়ে কথা বলেছে পরস্পরের সাথে।
করুনা হয় সে সব বলশালী বীরদের জন্য, ঐ দিন যারা অন্যায়ের বিপক্ষে কথা বলেছে।
আমি, সমুহ সৌন্দর্য্য, আলোকিত সূর্য, সমস্ত দিনের ব্যস্ততাকে অস্বীকার করছি যেখানে ঐ একটা দিন ছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।