একটা গোপন কথা বলি আজ। সবাই আমাকে যতটা চুপচাপ আর বোকা মনে করে আমি আসলে ওমন না। কথা বলিনা, হয়ত সাহস পাইনা; কিন্তু কথা ঠিকই জানি। বলতে পারিনা তো কি, ভাবছি না বলা কথাগুলো লিখব এখন। এবার বুঝবে মজা।
বুঝলাম না।
কাল ঢাবি তে যে সংঘর্ষ হলো তাতে কি শুধু ছাত্রদলই জড়িত ছিল? একটি বিদ্রোহি গ্রুপের এত্ত তাকত! শুনেছি সেখানে ছাত্রলীগের বড় ভূমিকা ছিলো। তবে আজ দেশের বড় পত্রিকাগুলোতে তো শুধু ছাত্রদলের উপরই দোষ চাপানো হয়েছে। কী জানি। সবাই বদলের স্রোতে ভাসছে মনে হয়।
যারা বদলের কথা বলেন তারা নিউজের জাম্পে এক চিপায় তাদের প্রিয় বদলের সঙ্গী ছাত্রসংগঠনটির সংশ্লিষ্ঠতার কথা বলেছে নিপুন শৈল্পিকতায়।
তবে যাই বলেন। সব পত্রিকায় পিস্তলসহ মডেল হয়েছেন যে মামা উনি কিন্তু হিট পুরা। আশাকরছি তারে লইয়া টানাটানি হবে, কাড়াকাড়ি হবে। একদলের দেশপ্রেমিক সিনিয়র নেতারা বলবেন 'ওই ছেলেডা কইরে......ওরে ধইরা রাখিস, এই যামানায় ওমন সাহসী পোলা দেখা যায়না খুব একটা।
'
আবার মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী বাংলা মায়ের নিজের পেটের সন্তান নেতারা বলবেন, 'ওমন সাহসী ছেলেরাই আগে অস্ত্র ধরবে দেশের বিপদে। দেশ এমন ছেলের স্বপ্নই দেখেছে এতোদিন। এমন সোনার টুকরো ছেলে যে দলেরই হোকনা কেন ওকে দেশের কাজে লাগাতে হবে। স্বপ্ন দেখাতে হবে ঘুমের ঘোরে। '
ও সাধারণ ছেলে না।
ওর মধ্যে নিশ্চয়ই কিছু একটা আছর আছে। ও পিস্তল বাবা।
শুভেচ্ছা পিস্তল বাবা (মডেল) কে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।