উচিত কথা কমু, তাতে মসজিদ আর মাদরাসা কি
থিয়েটার থেকে অশ্রুসিক্ত নয়নে বের হয়নি এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম, বিশেষ করে ১২ বছর বয়সের shafiq Sayed এর অসাধারণ অভিনয় মুভিপ্রেমী দর্শকদের হৃদয়ে বেঁচে থাকবে অনেক অনেক দিন।
তারঁ এই অভিনয়ের কারিশমা শফিক শায়েদকে ১৯৮৮ সালের সেরা শিশুশিল্পীর মুকুট এনে দেয়।
শেষ দৃশ্যটি যদি কারো আরেকবার মনে আসে, লাঠিমের সুতো প্যাঁচানোর মতো তার সত্যিকারের জীবনটাই যেন প্যাঁচিয়ে গেছে।
ভাগ্য বিড়ম্বিত সেই শফিক শায়েদ আজ ইন্ডিয়ার এক অখ্যাত অটোরিকসা ড্রাইভার।
খ্যাতির চমক যেন বিদ্যুতের মতো এসে রাতের প্রদীপ সলতের মতো নিভে গেছে জ্বালানির অভাবে।
অনেকদিন পর তার আগের অসাধারণ অভিনয় শৈলীর সাথে আজকের ছবি মিলাতে গিয়ে আবার অশ্রুসিক্ত হলাম।
সেদিন ছিলো চোখে মুগ্ধতার অশ্রু আর আর আজ বেদনার অশ্রু।
নীচে কয়েকটি ছবি দিলামঃ
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।