গেম গেম গেম !!!!
এই পোষ্টটি যারা দূর্বলচিত্তের
আছেন , তারা পড়বেন না । এটি এমন
একটি ঘটনা যা সবারই জানা দরকার ।
১৯৮৮ সালের সাড়া জাগানো একটি খুন
এটি । শীতের রাতে আপনার শরীর
শিউরে উঠাবে এটি ! )
জুনকো ফুরুটা- (একটি ১৭ বছরের
মেয়ে , যাকে ৪৪ দিনের
নির্যাতনে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল ।
তার সাথে কি কি ঘটেছিল ,
তা নিম্নরূপ )
১ম দিন , নভে ২২ , ১৯৮৮: চারজন
ছেলে মেয়েটাকে কিডন্যাপ
করে একটি পরিত্যক্ত
বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে ।
তাকে মোট
৪০০ বার ধর্ষণ করা হয় । ক্ষুধার
তাড়নায় মেয়েটা তেলাপোকা এবং প্রসাব
খেয়ে বেঁচে থাকে । লাইটার
দিয়ে তাকে ছ্যাঁকা দেয়া হয় ।
১১তম দিন , ডিসে ১: মেয়েটার
মাথা সিমেন্টের
দেয়ালে ঠেসে ধরে তাকে পিটানো হয় ।
দুইহাত ছাদের
সাথে ঝুলিয়ে শরীরটাকে ইচ্ছামত
ঘুষি দেয়া হত ।
তার নাকে সবসময়
রক্ত জমে থাকত , তাকে মুখ নিয়ে শ্বাস
নিতে হত । ব্যায়ামের ডাম্বল
দিয়ে পেটে নির্দয়ভাবে মারা হয় ।
মেয়েটা পানি থেতে গিয়ে বমি করে ফেলত
। পাকস্থলি পানি গ্রহণে অসমর্থ ছিল ।
সে একবার পালাতে চেষ্টা করেছিল ।
শাস্তি হিসেবে তার দুইহাতে আগুন
দিয়ে ছ্যাঁকা দেয়া হয় এবং হাত পায়ের
আঙুল পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয় ।
২০তম দিন , ডিসে ১০:
সে হাটতে অসমর্থ হয়ে পড়ে । গলফ
খেলার ব্যাট গলফ ক্লাব দিয়ে তার হাত
পা ভেঙে দেয়া হয় । প্রায় প্রতিদিন
তাকে রড দিয়ে পেটানো হত ।
শীতকালে রাতে বাইরে ফেলে রাখা হত ।
৩০তম দিন: গরম কুড়াল দিয়ে তার
মুখে আঁচড় দেয়া হয় । লাইটার
দিয়ে চোখের পাঁপড়ি পুড়িয়ে দেয়া হয় ।
বুকের বিভিন্ন অংশে সুঁই ফুটিয়ে দেয়া হয়
। তাকে হামাগুঁড়ি দিয়ে বাথরুমে যেতে হত
এবং একঘন্টা সময় লাগত এতে ।
৪০তম দিন: সে ঐ চারজন পিশাচের
কাছে ভিক্ষা চাইলো যাতে তাকে মেরে তার
উপর নির্যাতন করা হয় ।
তার
স্পর্শকাতর নারী অঙ্গগুলোতে লাইটার ,
বোতল , আতশবাজি দিয়ে অত্যাচার
করা হত ।
৪৪তম দিন: চারজন পিশাচ বেসবল
ব্যাট নিয়ে মেয়েটার
সাথে একটা খেলা খেললো । মেয়েটাকে বল
হিসেবে ব্যবহার করা হলো । প্রচুর
রক্তক্ষরণ হয় মেয়েটার নাক মুখ
দিয়ে । অতঃপর মেয়েটার চেহারায়
একটা মোমবাতি ধরা হলো ।
মুখ
ঝলসে যায় এবং চোখ অন্ধ হয়ে যায় ।
তারপর তার শরীরে পেট্রোল
জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় ।
ঐদিন জুনকো ফুরুটা মারা যায় ।
প্রচন্ড নির্যাতনে , অবর্ণনীয় ব্যাথায়
। এই নির্যাতনের কাছে আর কোন
অত্যাচার চলেনা ।
ভালো কথা , ঐ চারজন পিশাচের বিচার
২৪ বছর পরেও হয়নি । তারা মুক্ত
শকুনের মত ঘুরে বেড়াচ্ছে পৃথিবীর
বুকে । জানি না বিচার কবে হবে।
::এইরকম বাংলাদেশেও প্রায় অনেকে আছে। ::
বিস্তারিত :Junko Furuta লিখে উইকিপিডিয়া এবং ইউটিউব
এ সার্চ দিলে পাওয়া যাবে ।
ঘটনাটি নিষ্ঠুর মনে হলে লাইক ও শেয়ার
করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ দিন । (Shared from Facebook) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।