ঢাকা বিশ্ববিদ্যারয়ের ছাত্র সংসদ নিয়ে ১৯ বছর যাবত প্রশাসন ও ক্ষমতাশীনরা তামাশা করছে। এনিয়ে ধারাবাহিক পোষ্টের শেষ কিস্তি।
ডাকসু নিয়ে ১৯বছর ডাকসু না থাকলেও চাঁদা দিতে হয় শিক্ষার্থীদের:
ডাকসু না থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রতিবছর নির্বাচনের জন্য মোটা অংকের টাকা বরাদ্দ রাখছেন। পাশাপাশি শিার্থীরা নিয়মিত চাঁদাও দিচ্ছেন তারা। ডাকসুর জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ বছরের শেষের দিকে সহ-শিা কার্যক্রমে ব্যয় করা হয় বলে কর্তৃপরে দাবি।
তবে ছাত্রদের মধ্যে সংশয় আছে আদৌ ডাকসুর জন্য বরাদ্দকৃত টাকার সঠিক ব্যবহার হয় কি-না। কর্তৃপ বলছে, ডাকসু না থাকার কারণে টিএসসির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করা হচ্ছে। ডাকসুর বরাদ্দ টিএসসিতে ব্যয় করা হচ্ছে। অথচ ইউজিসির স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে-বাজেট বরাদ্দের একটি খাতের টাকা অন্য খাতে ব্যয় করা যাবে না।
তামাশা: ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যখনই প্রশানের কর্তা ব্যক্তিদের বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়।
তখন ঘুরেফিরে একই কথা বলেন। সেটা এরকম , ডাকসু নির্বাচনের জন্য কাজ শুরু করেছে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন। এর অংশ হিসেবে শিগগিরই ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। কারন ডাকসু না থাকায় জাতির অপূরনীয় তি হচ্ছে। নেতৃত্বের সংকট অনুভব করছে জাতি।
ডাকসুর মাধ্যমে সহজভাবে বিশ্বাবদ্যালয় পরিচালনা করাও সম্ভব। পাশাপাশি ডাকসু চালু হলে সুস্থ্য ধারার ছাত্ররাজনীতি ফিরে আসবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।