বাংলদেশে সবার জন্যে চাদাবাজি হারাম!!!
চাদাবাজিতে যদি বাংলাদেশে কেউ নোবেল পায় তাহলে তা একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনারই পাওয়ার কথা। সরকারের এটর্নি জেনারেলও গতসপ্তাহে একথা বলেছেন। তিনি অনেক আগে থেকেই নোবেলের জন্যে লবিং করে যাচ্ছিলেন চাদা দিয়া। বাংলদেশে সবার জন্যে চাদাবাজি হারাম,শেখ পরিবার ছাড়া। - শেখ হাসিনার দুর্নিতির শ্বেতপত্র : ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকা কালীন শেষ এক বছরে (টি, আই, বি )এর রির্পোট অনুযায়ী প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা লুট পাট করেছে আওয়ামী লীগ তথা আওয়ামী নেতারা সেটা কি দূর্নীতি হয়নাই?যদি হয়ে থাকে তাহলে সেটার বিচার কে করবে?যে দেশের প্রধানমন্ত্রী দুর্নিতিবাজ,যে দেশের দুদক চেয়ারম্যান দুর্নিতিবাজ - সে দেশে দূর্নিতির বিরুদ্ধে কিছু করা মস্তবড় তামাশা।
এদেশের জনগন মস্ত গর্দভ ইতিহাস একদিন বিচার করবে ডজনখানেক দূর্নিতি মামলার আসামী পেরোলে মুক্ত থাকাবস্থায় কিভাবে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়?? আমরা জানতে চাই হাসিনার বিচার হবে কিনা - তার মামলাগুলির কী হবে? একজন পেরোলে মুক্ত আসামীর কী নৈতিক অধিকার আছে প্রধানমন্ত্রী হবার? ২৪ টি চুরির মামলার আসামি,মিগ বিমান কিনতে গিয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার চুরি করে হাসিনা যদি প্রধানমন্ত্রী হয়ে বাইরে ঘুরে বেরায় তবে এই যদু-মধুরা জেলে থেকে করবে কি?সব চোর ছেরে দেওয়া হোক,হাসিনার সাথে মিলেমিশে এরা ডিজিটাল বা;লাদেশ গড়বে| -হাসিনার সব কুকামের কথা জলিল ফাস করেছে,এটা তার দোষ হয়েছে?হাসিনা চুরি করবে, আর জলিল সেনাবাহিনির মার খেয়েও চুপ থাকবে এটা কেমন কথা? শেখ সেলিমতো হাসিনা-রেহানা দুই চোরের নামই বলে দিয়েছে,তাতে দোষ নাই? হাসিনা চুরি, অপরাধ করবে,তবে কেউ বলতে পারবে না এটা হল আওয়ামিদের নিয়ম|চোরের দল তোরা ভাল হবি না?চাদাবাজির মামলায় মইন পুলিশ দিয়ে হাসিনাকে টেনে হিচরে চোরের মত গাড়িতে তুলেছিল|চাদাবাজির আসামি কি কয়?How funny?১/১১ পরে আ:জলিল,শেখ সেলিম ও ওবায়েদুল কাদেরের স্বীকারউত্তি শুনেলেই বুঝা যাবে চাদাবাজির মক্ষীরানি কে। চুরনি কয়,চুরি না করতে। জননেত্রী চুরনির চুরির সামাননো বিবরণ: -মিগ 29 এর জন্য হাসিনার ৮০০ কোটি টাকা চাঁদা দাবী। -জয়ের জন্য আমেরিকায অর্থপাচার। -বসুন্ধরার মালিকের কাছ থেকে হাসিনা এবং মইনের ৩০০০ কোটি টাকা ঘুষ খাওয়া।
-ফিগেট কিনতে কমিশন খাওয়া। -ব্যবসায়ীদের থেকে চাদা ও কমিশন খাওয়া। -উপদেশ খয়রাত করিলে কি জাতি হাসিনার সব কুকামের কথা ভুলে যাবে? -আসুন আমরা আওয়ামীলিগকে চাদা দেওয়ার মন মানসিকতা নিয়ে কাজ করি,নইলে তারা আপনাকে খুন করতেও দ্বিধা করবেনা। আওয়ামী ভাইয়েরা, এখন থেকে নিঃসংকোচে-নির্দ্বিধায় শেখ হাছিনাকে মহাচোর-মহাখুনী--মহা ষডযন্ত্রকারী-মহা ছাপাবাজ-মহা ছিটিং-দেশদ্রোহী বলতে আর কোন বাধা রইলোনা।
পাপ কখনো গোপন থাকে না।
পায়খানা নেকড়া দিয়ে যতই ঢেকে রাখুন না কেনো, বাতাসে তার দুর্গন্ধ বেরিয়ে আসবেই আসবে। আর এ কথা সত্য যে, চোর কখনো তার চুরির কথা স্বীকার করতে নেই। এজন্যই তো চোরের মায়ের বড় গলা।
ধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা নয়, শেখ হাসিনার উপদেষ্টা বানিয়ে নিজের ছেলে জয়ের কাছে প্রতি মাসে ১৫ হাজার ডলার বৈধ উপায়ে পাচার করা হচ্ছে। জয় ছাড়াও এমন আরও উপদেষ্টা আছেন যারা মইন উদ্দিন আহমদের সাথে গোপন চুক্তিতে মধ্যস্থতা করেছিল তাদেরকেও উপদেষ্টা বানিয়ে অর্থ দেয়া হচ্ছে।
প্রচার করা হচ্ছে যে জয় নাকি বিশিষ্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী আর আমেরিকাতে বেশ সফল ব্যাবসায়ী। এমন একজন সোনার ছেলে নিজের মাকে পরামর্শ দিয়ে কিনা প্রতিমাসে ১৫ হাজার ডলার গুনছেন! তাও আবার এই দরদ্রদের টাকাই! গরিবের জন্যে চিন্তা ভাবনা করা টা মহৎ ই বটে!!! এই দরিদ্রদের নিয়ে যত সভা সেমিনারই করা হোক না কেন এগুলো আসল দরিদ্রদের কোন কাজে আসে না। আর এগুলো একেবারেই মূল্যহীন এবং সাধারন মানুষকে বোকা বানানোর একটা সহজ উপায়। আর এই মূল্যহীন এই মঞ্চে কেন হাসিনা হটাৎ করে খালেদার প্রয়োজন মনে করলেন? যখন এসিয়ান হাইওয়ের নামে ইণ্ডিয়ান হাইওয়ে, টিপাইমুখ বাধ, ট্রাঞ্জিট চুক্তির মত চুক্তি করতে কোন জাতিয় ঐক্যমতের প্রয়োজন হয় না। হাসিনা যখন বাংলাদেশের ভালমন্দ দেখার ভার ভারতের হাতেই দিয়ে দিয়েছেন তখন আবার এ কোন ঐক্যমত? কোন দেশপ্রেমীর সাথে কি কোন বিদেশি দালালের ঐক্যমত হতে পারে? আসলে কিছুদিন পরেই যে তিনি দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দিয়ে ওনার নির্বাচনী ওয়াদা পুরন করতে যাচ্ছেন তার আগে এরকম একটা নাটকের জন্ম দিয়ে পানিটা একটু ঘোলা করে নিলেন যাতে পরবর্তিতে সহজেই কোন একটা অজুহাত খাড়া করা যায় যা DEAL কন্যা হাসিনার জন্যে তেমন কোন কঠিন কাজ নয়।
আসলেই এক মঞ্চে উঠে বক্তৃতা দিলে কি হত। একজন আরেকজনকে তো বুকে জড়িয়ে ধরতেও দেখেছি কিন্ত তার পরেও কি কোন পরিবর্তন হয়েছে? অন্য কারো স্লোগান “দিন বদল” নকল করে কোন্ দিন ও দিন বদল হবে না যতক্ষন পর্যন্ত মন বদল না হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।