আমার লেখা পড়ে.................. ক’দিন আগেই তাহের হত্যাকান্ডের বিচারের বায় হইলো । এর থেইক্কা অনেক কম গুরুত্বপূর্ণ রায় দিলেও দেখছি বিএনপির সদ্যসরা ভাষন/মাসন দিয়া জলবায়ু গরম কইরা ফালাইতো, ফালায় । সব বিচারই উদ্দেশ্য প্রনোদিত, সরকার বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে ব্যাবহার করতাছে ইত্যাদি ইত্যাদি । বিচারের রায় দূরে থাক তাগো কর্মকান্ড নিয়া কিছুই কইলেও তারা বিভিন্ন বাণী দিয়া দেন । কিন্তু কর্ণেল তাহেরের বিচারের রায়ের পর মৌদুধ, দুধূ, আনোয়ার সাবরা কিছু কইলেন না ।
বিষয়টা বুঝতেছিনা । তাগো নেতা কর্ণেল তাহের সাবরে মার্ডার করছে, এই রায় হওনের পরও কোন বাতচিত করতেছেনা কেন তাহারা?
আনোয়ার সাব,মওদুধ সাবরাতো হেফাজতীদের পক্ষে, তিনি ধর্ম বাচাইতে চান । বাট একটা জিনিস আমি আন্ডারস্ট্যান্ড করতে পারতেছিনা । আনোয়ার সাব আই মিন এম.কে আনোয়ার সাব, মওদুধ সাবের বয়সতো ৭০-এর কাছাকাছি বা পেলাস, মাইনাস । ইসলামের নিয়ম অণুযায়ী তার এখন দাড়ি থাকার কথা, জিকির করার কথা ।
আসল বিষয়ে আসি । ৫ই মের হেফাজতি তান্ডবের পর আনোয়ার সাব কইলেন এটা গণ হত্যা । মানলাম গনহত্যা । তাইলে মনে একটা কোশ্চেন আসা স্বাভাবিক । বর্তমানে ঢাকার “আসাদ গেট” নামকরণ করা হয় শহীদ আসাদের নামে ।
১৯৬৯ সালে পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলনের সময় পুলিশের গুল্লিতে নিহত হন আসাদ । হেই দিন পুলিসরে গুল্লি চালানোর লাইগা হুকুম দিছিলেন হেই সময়কার ঢাকার ডি.সি । পাকিস্তানীদের পেয়ার গোলাম এম.কে.আনোয়ার সাব ছিলেন ঐ সময়কার ঢাকার ডি.সি । তা জনাব হেই দিনে আপনি যে খুন করার অর্ডার দিছিলেন হেইডা কোন হত্যার আওতায় পড়বো?!
আর আপনাগো প্রতিষ্ঠাতা নেতারে নিয়া কোর্ট যে রায় দিল হের পরও আপনেরা কেউ কোন বানী দিলেন না, তীব্র ভাষায় নিন্দা জানাইলেন না । ঘটনা কি? দুদু,মওদুদ,আনোয়ার সাবরা কি মূখে লেছু নিয়া বইসা আছেন?
একচন একচন- ডাইরেট একচন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।