ইতালীর জলকন্যা ভেনিসের একটি উপ'শহরের নাম সোত্তমারিনা। ছোট্ট এই শহরটি মূলত বিচের জন্য বিখ্যাত। এখানে আছে দীর্ঘ সি'বিচ। গরমের সময় ঝাকে ঝাকে পর্যটক আসে রোদ্রস্নান করতে। ছবির মতো ছিমছাম শহরটির আর একটি বৈশিষ্ট্য হলো এখানে প্রচুর আবাদি জমি আছে।
উৎপাদন হয় গম ভূট্টাসহ নানা ধরনের মৌসুমী ফসল। এখানেই বসবাস করেন একজন প্রবাসী বাংলাদেশি ইলিয়াস উদ্দিন মকবুল। তিনি সোত্তমারিনার স্থানীয় ভূমি অধিদপ্তর থেকে লিজ নেন ২০ হেক্টর আবাদি জমি। চাষ করেন বাংলাদেশের লাউ, কুমড়া, শশা, পুইশাক, লালশাক, শিম, বরবটি, ঢেরস, ঝিঙ্গা, করলা ইত্যাদী।
এবছর তার জমিতে বাম্পার ফলন হয়েছে।
ভরা মৌসুমে প্রতিদিন গড়ে ১০০০ কেজি লাউ, ৩০০ কেজি কুমড়া, ৫০০ কেজি পুঁইশাক, ৩০ কেজি কলমি শাক, ৪০০ কেজি লালশাক, ৩০০ কেজি ডাঁটাশাক, ৩০০ কেজি শিম, ২০০ কেজি বরবটি, ৪০০ কেজি ঢেরস, ৩০০ কেজি ঝিঙ্গা, ৪০০ কেজি করলা বিক্রি করেছেন।
স্থানীয় বাংলাদেশি কমিউনিটির সবজি চাহিদার মোট ৮০ ভাগই পূরণ হয়েছে মকবুলের বাংলা চাষ থেকে। স্থানীয় কৃষি একাডেমির শীর্ষ তালিকায় স্থান পেয়েছে বিষয়টি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।