যুবলীগ নেতা রিয়াজুল হক খান মিল্কি খুনের এক মাস পার হতে চলল। কিন্তু হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামি আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াহিদুল ইসলাম আরিফ এবং যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চলকে এখনো গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এক মাসেও পুলিশ ও গোয়েন্দারা মিল্কির খুনের সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন এই দুজনের সন্ধান পায়নি বলে দাবি করছে মামলা তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। আরিফ এবং চঞ্চল গ্রেফতার না হওয়ায় নিহত মিল্কির স্বজনরা এখন হতাশ। তারা বলছেন, এভাবে যদি হত্যাকারীরা পার পেয়ে যায়, তাহলে তাদের জীবনই শঙ্কার মধ্যে পড়বে।
এদিকে গোয়েন্দাদের কাছে খবর রয়েছে, চঞ্চলকে সরকারের এক প্রভাবশালী ব্যক্তির ইশারায় সীমান্তবর্তী যশোরের বেনাপোল দিয়ে ভারতে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন একটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। সীমান্ত পার হয়ে ওপারে যেতে সহায়তা করেছে বেনাপোল এলাকার এক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। আর হত্যাকাণ্ডের পরদিনই আরিফ কুমিল্লা সীমান্ত দিয়ে ত্রিপুরা হয়ে কলকাতা চলে যান। তারা দুজনেই এখন কলকাতা রয়েছে বলে গোয়েন্দারা প্রায় নিশ্চিত। তবে মামলার তদন্ত সংস্থা র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার এ কে এম হাবিবুর রহমান জানান, এই দুই আসামি দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার কোনো খবর তাদের কাছে নেই।
তারা মামলার সব আসামিকে ধরতে সব ধরনের অভিযান শুরু করেছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।