ইন্টার েনট জগ েত স্বাগতম, প্র িত িট িনউজ েদশ ো জািতর কল্যাের জন্য প্রকাশ করা হ েব।
কুিষ্টয়া েথ েক
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় আজ সোমবার ভোরে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। নিহতের নাম- আজবাহার রফে বাহার (৪২)| নিহত বাহার নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন গণ মুক্তিফৌজের আঞ্চলিক কমান্ডার ছিলেন বলে পুলিশ দাবি করেছে।
তাঁর বাড়ি ওই উপজেলার কয়া ইউনিয়নের চরবানিয়াপাড়া গ্রামে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত হোসেন ডটকমকে বলেন, কুষ্টিয়া ডিবি পুলিশ ও কুমারখালী থানার পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পায় আজ সোমবার ভোররাত চারটার দিকে উপজেলার কয়া ইউনিয়নের কয়া মহাবিদ্যালয়ের কাছে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য বাহার ও তার সঙ্গীরা গোপন বৈঠক করছে।
তারপর পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। কিন্তু সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় ২৫ মিনিট পুলিশের সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলি পর একসময় সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলে এলাকার মানুষ ও পুলিশ গুলিবদ্ধ অবস্থায় একজনের মৃত দেহ পড়ে থাকতে দেখে।
এলাকাবাসী মৃত দেহটিকে বাহারের বলে শনাক্ত করে। তবে বাকি সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
এই বন্দুকযুদ্ধে পুলিশ সদস্য মহসীন আহত হয়েছে বলে ঐ পুলিশ কর্মকর্তা জানান। তাঁকে প্রাথমিক চিকিত্সা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ বাহারের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
পুলিশ আরো জানায়, নিহত বাহার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাচ্চু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত জামিনপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। বাহারের বিরুদ্ধে কুমারখালী থানায় তিনটি হত্যা, একটি অপহরণ, দুইটি বিস্ফোরক, দুইটি সাধারণ ডায়রিসহ প্রায় ১২টি মামলা রয়েছে|
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।