নিজ অস্তিত্বের জানান দেয়া একটা অপরিহার্য্য ব্যাপার। আমি কোথাও আছি তা যদি আমার আশপাশ নাই টের পেল তো আমার অনুপস্থিতি আর উপস্থিতি পৃথক থাকে না। সেখানে আমি থাকাও যা না থাকলেও তা।
আমি তো বলি, ঘটনার নায়ক হও, না পার গঠনমূলক সমালোচনা কর, না হয় ঘটনার সাক্ষী হও, সমর্থক হও, ভাল লাগে না তো নিন্দা কর। ন্যায় ঘটনার নায়ক হও।
অন্যায় ঘটনার ভিলেইন হও। কিছু হও। নাই হোয় না।
এটা যেমন ব্যাক্তি পর্যায়ের কথা। তেমনি দেশ এবং বিশ্ব পর্যায়েও একই কথা প্রযোয্য।
তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত এক দেশ। বাংলাদেশ। ভদ্রতার খাতিরে বলি উন্নয়নশীল দেশ। এখানেও বিশ্বের দরবারে নিজ অস্তিত্বের জানান দিতে হবে। যেভাবে হোক।
সম্পদে পারি না, কুটনিতীতে অবদান রাখি। আর কিছু না পারি মধ্যস্থতা তো করতে পারি। বিশ্ব ঘটনার কোন না কোন পার্টে নিজেকে উপস্থিত রাখতে হবে, উপস্থিত থাকতে হবে।
সংস্কৃতি-এতিহ্য দিয়ে এগোই। বর্তমানে কিছু পাই না, প্রত্নতত্ব দিয়ে হলেও এগোতে হবে।
এই লেখার সূত্র ধরে আজ আমি শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। জাতিসংঘ ওনার প্রস্তাব রাখুক বা না রাখুক উনি প্রস্তাব করতে পেরেছেন। এটাই বড় কথা। ভাবতে ভাল লাগছে বাংলা ভাষা জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।