আমি সুজয়.........
মানুষ প্রকৃতির সন্তান। প্রকৃতির ভারসাম্য মানুষসহ অন্যান্য জীবের সাবলীলভাবে বেঁচে থাকার প্রধান নিয়ামক। কিন্তু মানুষের অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ ও প্রকৃতির উপর ক্রমাগত অত্যাচার পৃথিবী নামক এই সবুজ গ্রহকে দিন দিন ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পরিবেশ-প্রতিবেশ দিন দিন তার স্বাভাবিকতা হারিয়ে হয়ে পড়ছে দূষিত। দূষণ বহু রকমে হয়।
এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হল:
ক. বাযু দূষণ
খ১. পানি দূষণ
খ২. ভূ-গর্ভস্থ পানি দূষণ
গ. মাটি দূষণ
ঘ. তেজষ্ক্রিয় দূষণ
ঙ. শব্দ দূষণ
চ. তাপ দূষণ
ছ. দৃষ্টি দূষণ (যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলা, পরিবেশকে অগোছালো করে রাখা, প্রকাশ্যে বর্জ্য পরিবহন ইত্যাদি)
ভালভাবে বেঁচে থাকার জন্যই উচিত দূষণ রোধ করা। যেমন-পানি দূষণের কারনে প্রতিদিন সারা বিশ্বে গড়ে প্রায় ১৪,০০০ লোক মারা যায়। ফুসফুসের ক্যান্সার প্রায় ৯০ শতাংশই হয় ধূমপান ও বায়ুদূষণের কারনে। ত্বকের ক্যান্সারের জন্য আয়নিক তেজস্ক্রিয়তা বহুলাংশেই দায়ী। মাটির বিভিন্নধর্মী দূষণের জন্য মাটিস্থ স্বাভাবিক রাসায়নিক মিথস্ক্রিয়তা বাধাগ্রস্ত হয়, মাটিতে বিদ্যমান উপকারী বহু অণুজীব উপযোগিতা হারিয়ে ফেলে যার ফলশ্রুতি শুধু উর্বরতা হ্রাস নয় বরং বেশীমাত্রায় বন্ধ্যাত্ব বৃদ্ধি।
দূষণের এরকম অনেক প্রাণঘাতী উদাহরনই দেওয়া যায়। উচ্চ মাত্রার দূষণ ঘটে এমন কয়েকটি দেশ হল:
ক. চীন
খ. ভারত
গ. মেক্সিকো
ঘ. আজারবাইজান
ঙ. জাম্বিয়া
চ. পেরু
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।