মামলা বাতিলে জারি করা একটি রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে সোমবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের বেঞ্চ এই রায় দেয়।
আদালত একইসঙ্গে ওই মামলার ওপর দেয়া স্থগিতাদেশও প্রত্যাহার করেছে।
আদালতের এই আদেশের ফলে মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে ওই মামলা চলতে আর কোন বাধা নেই বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
সম্পদের হিসাব না দেয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনে সর্বোচ্চ তিন বছর সাজা দেয়ার বিধান রয়েছে বলেও জানান এই আইনজীবী।
সম্পদের হিসাব চেয়ে ২০১০ সালের ১৯ এপ্রিল মাহমুদুরের সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিস দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন।
নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরও হিসাব না দেয়ায় একই বছরের ১৩ জুন গুলশান থানায় মামলা করে দুদক।
পরে মামলা বাতিলে মাহমুদুর ২৩ সেপ্টেম্বর হাই কোর্টে আবেদন করেন। এই আবেদনের শুনানি করে ২৮ এপ্রিল মামলাটি স্থগিত করে দেয় আদালত। পাশাপাশি মামলা বাতিলে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়।
ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি করে বাতিলের ওই আবেদন খারিজ করলো আদালত।
খুরশীদ আলম খান বলেন, রুল ও স্থগিতাদেশ দেয়ার আগে মামলাটির অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য ছিলো। এরপর মামলাটি স্থগিত হয়ে যায়।
এখন ওই পর্যায় থেকেই আবার মামলাটির কার্যক্রম শুরু হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।