আমাকে এডিট করো না।
অজস্র কবিতায় ভরে যাবে এই শহর। মানহানির মামলা হবে আর কাঠগড়ায় দাঁড়াবে কবিরা, বাদির খাঁচায় শেয়ালমুখো রাজনীতিবিদগন। হুমায়ূন আজাদের অশ্লীল উচ্চারনে আবারও কেঁপে উঠবে কোনো দেয়াল আর কলাভবনের তেতলা জুড়ে একটি দীর্ঘ চুম্বন। বেঁকেচুরে পড়ে থাকা কোনো ভিখারীর দেহ, ফার্মগেটে ওভারব্রীজে, সোজা হয়ে হেঁটে যাবে জাপান গার্ডেনের কোনো এক ভবনের ষোলতলায়, একটি পরিপূর্ণ আত্মহত্যার প্রত্যয়ে, বহুদিন পর।
বন্ধ জানালায় কারো নুপুরের ধ্বনি বয়ে যাবে বাতাসে আর কেউ স্বপনে পার হয়ে যাবে মাঝিডাঙার বিল। অমাবস্যার রাতে, তেতুল গাছের মগডালে পা ঝুলিয়ে বসে থাকা পেত্নিটা পোঁয়াতি হবে আর পৌরুষের গর্বে লুলা মজনু দাঁত কেলাবে। কেঁপে কেঁপে উঠবে মোড়লের বউ, জীবনে একবার স্বমেহনের শিহরনে। তোমার বিবেক আর আত্মমর্যাদা ফুটবলের মাঠ থেকে ধরে আনো পড়ার টেবিলে। কতদিন পড়ার টেবিলে বসো না তুমি? কতদিন উল্টিয়ে দেখো না বিবেকের পাতা? আত্মমর্যাদাকে তোমার মনে হয় কবিতার মতো রহস্যময়ী অথবা অবাস্তব, কোনো পাগলের শেষ রাতের কথন।
হিম হিম কোনো সকালে খেজুরের রসের গ্লাস বদলে হয়ে যাবে মদের পেয়ালা, আর ঐ গাছি, ওকে মনে হবে বারটেন্ডার। মনপুরা সিনেমা আমরা দলবেঁধে দেখতে যাবো কারন, দলবেঁধে সবাই ছুটছে হলের দিকে। আমার নিজেকে ন্যাংটো মনে হবে যখন হাইকোর্টের সামনে অস্ত্র ঠেকিয়ে কেউ আমার যৌনকেশ ছিড়ে নিয়ে যাবে, আর ওনারা আইন কপচাবেন, যতসব পেটমোটা সুবিধাভোগীর দল!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।