আমার সম্পর্কে বলার মতো কিছু নেই।
কথাশিল্পী সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহর ৮৭তম জন্মজয়ন্তী আজঃ
সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ একজন বাঙালি কথাশিল্পী। তাঁর জন্ম চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহরে। তাঁর পিতা সৈয়দ আহমাদুল্লাহ ছিলেন একজন সরকারী কর্মকর্তা। পিতার বদলীর চাকরীর সুবাদে ওয়ালীউল্লাহ পূর্ব বাংলার বিভিন্ন অংশ দেখার সুযোগ লাভ করেন।
ওয়ালীউল্লাহর শিক্ষাজীবন কেটেছে দেশের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। ১৯৩৯ সালে তিনি কুড়িগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় হতে ম্যাট্রিক এবং ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ছাত্রজীবনে তিনি একাধিক মাসিকপত্রে লেখালেখির সাথে জড়িত ছিলেন। পাকিস্তান সরকারের পররাষ্ট্র দপ্তরের সাথে জড়িত থাকার সূত্রে কর্মজীবনের বড় একটা সময় তিনি বিদেশে কাটান। ১৯৫৫ সালে তিনি ফরাসী আন মারী-র সাথে বিবাহসূত্রে আবদ্ধ হন।
১৯৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি বিদেশে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত গড়ে তুলতে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এজন্য প্যারিসে থাকাকালীন সময়ে ১৯৭১ সালের ১০ই অক্টোবর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর কবর হয় প্যারিসেই।
গ্রন্থতালিকাঃ
উপন্যাস : লালসালু (১৯৪৮), চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪), কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৮)।
ছোটগল্প : নয়নচারা (১৯৫১), দুই তীর ও অন্যান্য গল্প,
নাটক : বহিপীর (১৯৬০), তরঙ্গভঙ্গ (১৯৬৪) সুদঙ্গ (১৯৬৪)।
পুরষ্কার : একুশে পদক (মরণোত্তর), ১৯৮৪
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।