জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।
মহানবী (সাঃ) বলেছেন, কিয়ামত খুবই কাছে এসে গেছে। তিনি নিকটবর্তী হওয়ার কতগুলো আলামত জানিয়ে দিয়ে গেছেন। আলামত গুলো ছোট বড় দু'করমেরই রয়েছে। আলামত গুলোর মধ্যে...
১. মানুষ ব্যাপকহারে ধর্মবিমুখ হবে,
২. বিভিন্ন রকমের পার্থিব আনন্দ এবং রং তামাশায় মেতে থাকবে,
৩. নাচ-গানে মানুষ মগ্ন থাকবে,
৪. মসজিদে বসে দুনিয়াদারীর আলাপ-আলোচনায় লিপ্ত হবে,
৫. সমাজে ও রাষ্ট্রে অযোগ্য লোক এবং মহিলা নেতৃত্ব শুরু হবে,
৬. মানুষের মধ্যে ভক্তি, শ্রদ্ধা, স্নেহ ভালবাসা কমে যাবে,
৭. ঘন ঘন ভূমিকম্প হতে থাকবে,
৮. সব দেশের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন দেখা দিবে,
৯. অত্যাধিক শিলা-বৃষ্টি হবে,
১০. বৃষ্টির সাথে বড় বড় পাথর বর্ষিত হবে,
১১. মানুষের রূপ পরিবর্তিত হয়ে পুরুষ স্ত্রীলোকের ন্যায় এবং স্ত্রীলোক পুরুষের রূপ ধারন করবে।
কিয়ামতের সময় যখন আরও নিকটবর্তী হবে তখন ইমাম মাহদীর আগমন, দাজ্জালের আর্বিভাব, হযরত ঈসা (আঃ) এর আকাশ থেকে পৃথিবীতে অবতরণ, ইয়াজুজ-মাজুজের উৎপাত, পশ্চিম দিক হতে সূর্য উদয়, কুরআনের অক্ষর বিলোপ, তাওবার দরজা বন্ধ, দুনিয়া হতে ইমানদারের বিলুপ্তি ইত্যাদি দেখা দেবে..........
বিস্তারিত জানতে হলে পডুনঃ
Click This Link
.....................................................................................................
মহরম মাসের দশ তারিখ সমগ্র জগৎ সৃষ্টির দিন ও এদিন কেয়ামত অনুষ্টিত হবে
.........................................................................................
আরবী মহরম মাসের দশ তারিখ (পবিত্র আশুরা দিবস)
এই দিনের গুরত্ব ও ইতিহাসঃ
১. সমগ্র জগৎ সৃষ্টির দিন।
২. এদিন কেয়ামত অনুষ্টিত হবে।
৩. হযরত আইয়ুব (আঃ) কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।
৪. হযরত ঈসা (আঃ) জন্মগ্রহন করেছিলেন।
৫. হযরত দাউদ (আঃ) আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা লাভ করেছিলেন।
৬. হযতর সোলেমান (আঃ) তার হারানো রাজত পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছিলেন।
৭. হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেট থেকে মুক্তি লাভ করেছিলেন।
৮. হযরত ইয়াকুব (আঃ) তার হারানো পুত্র হযরত ইউসুফ (আঃ) কে চল্লিশ বছর পর ফিরে পেয়েছিলেন ।
৯. ফেরাউনের স্ত্রী বিবি আছিয়া শিশু মুসাকে গ্রহন করেছিলেন।
১০.মহা প্লাবনের সময় হযরত নূহ (আঃ) এর নৌকা তার অনুসারীদের নি য়ে জুদি পাহাড়ের পাদদেশে এসে থেমেছিল।
১১. এই দিনে স্বেরসারী ইয়াজিদ বাহিনী বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর প্রাণাধিন দৌহিত্র অতুতভয় সৈনিক হযতর ইমাম হোসাই (রাঃ) কে একজন ব্যতিত সপরিবারে কারবালার মরু প্রান্তরে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি আশুরার দিন নিজ পরিবার-পরিজনদের জন্য মুক্ত হাতে ব্যয় করবে, আল্লাহ তাকে সারা বছর সচ্ছলতা দান করবেন।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।