zahidmedia@gmail.com
নোয়াখালীবাসী আজ ভীষন হতাশ। শেষ ভরাসাটিও হতাশায় পরিনত হলো। প্রধানমন্ত্রী শেখা হাসিনা নোয়াখালীবাসীর কথা রাখলেন না। নোয়াখালীর আশার আলো ওবায়দুল কাদের আজও মন্ত্রী সভায় ঠাঁই পেলেন না।
নোয়াখালী-৫ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের আবারো নোয়াখালীবাসীকে হতাশ করলো।
এরআগে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় এলাকার লোকজনকে বিভিন্ন জনসভায় বলেছিলেন বিগত ৯৬’র আওয়ামীলীগ সরকারের এমপি হয়ে তিনি প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন, এবার এমপি হয়ে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করলে তিনি মন্ত্রী হবেন। কিন্তু ৬ জানুয়ারীর সেই কাঙ্খিত মন্ত্রীসভায় তার নাম না দেখে ঐতিহ্যবাহী নোয়াখালীবাসী হতাশ হয়েছেন।
পরে মন্ত্রীসভার সম্প্রসারণ হবে এই গুঞ্জনে ওবায়দুল কাদের তাঁর নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমজাদ হোসেনের মাধ্যমে স্থানীয় সাংবাদিকদেরকে বার্তা পাঠালেন কয়েকদিনের মাধ্যেই তিনি মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিচ্ছেন। এ মুহুর্তে যেন কোন প্রকার নেগেটিভ সংবাদ পরিবেশন করা না হয়। ইউএনও স্থানীয় সাংবাদিকদেরকে চায়ের দাওয়াত দিয়ে এমপির এ বার্তা সবাইকে আনুষ্ঠানিকেভাবে অবহিত করেন।
এরপর তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় আসাই বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁর লোকজন বলতে শুরু করলো মন্ত্রী হয়েই তিনি এলাকায় আসবেন। এর পর মন্ত্রীসভার সম্প্রসারণ গুঞ্জন বন্ধ হলে এলাকায় ওবায়দুল কাদেরের নিকটজনরা এলাকাবাসীকে বলেছে মন্ত্রী না হলেও দলের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে শেখ হাসিনা ওবায়দুল কাদেরকে পছন্দ করছেন। এবার অবশ্যই এলজিআরডি মন্ত্রীসহ দলের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন ওবায়দুল কাদের। কিন্তু গত ২৪ জুুলাই সেই আশারও গুড়েবালি দিলো শেখ হাসিনা।
তারপর সর্বশেষ ৩১ জুলাই মন্ত্রী সভার সম্প্রসারণে ওবায়দুল কাদেরের নাম না দেখে তাঁর নির্বাচনী এলাকাসহ সমগ্র নোয়াখালীবাসী হতাশ হয়েছে। এলাকায় নির্বাচন কালীন সময়ে ওবায়দুল কাদেরের দেয়া উন্নয়ন কর্মকান্ডের প্রতিশ্র“তি নিয়েও এলাকাবাসী চরমভাবে শঙ্কিত। এদিকে স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন এ মুহুর্তে ওবায়দুল কাদের ভালো অবস্থানে থাকলে এলাকার সার্বিক উন্নয়ন তরান্বিত হবে। কিন্ত এ জন্য ওবায়দুল কাদেরের কয়েকজন প্রভাবশালী নিকটাত্মিয়কে নিয়ন্ত্রণ না করলেই তাঁর অবস্থান আরও খারাপ হবে বলেও তারা মন্তব্য করেন।
নোয়াখালী-৫ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ওবায়দুল কাদের আবারো নোয়াখালীবাসীকে হতাশ করলো।
এরআগে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় এলাকার লোকজনকে বিভিন্ন জনসভায় বলেছিলেন বিগত ৯৬’র আওয়ামীলীগ সরকারের এমপি হয়ে তিনি প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন, এবার এমপি হয়ে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করলে তিনি মন্ত্রী হবেন। কিন্তু ৬ জানুয়ারীর সেই কাঙ্খিত মন্ত্রীসভায় তার নাম না দেখে ঐতিহ্যবাহী নোয়াখালীবাসী হতাশ হয়েছেন।
পরে মন্ত্রীসভার সম্প্রসারণ হবে এই গুঞ্জনে ওবায়দুল কাদের তাঁর নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আমজাদ হোসেনের মাধ্যমে স্থানীয় সাংবাদিকদেরকে বার্তা পাঠালেন কয়েকদিনের মাধ্যেই তিনি মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিচ্ছেন। এ মুহুর্তে যেন কোন প্রকার নেগেটিভ সংবাদ পরিবেশন করা না হয়। ইউএনও স্থানীয় সাংবাদিকদেরকে চায়ের দাওয়াত দিয়ে এমপির এ বার্তা সবাইকে আনুষ্ঠানিকেভাবে অবহিত করেন।
এরপর তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় আসাই বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁর লোকজন বলতে শুরু করলো মন্ত্রী হয়েই তিনি এলাকায় আসবেন। এর পর মন্ত্রীসভার সম্প্রসারণ গুঞ্জন বন্ধ হলে এলাকায় ওবায়দুল কাদেরের নিকটজনরা এলাকাবাসীকে বলেছে মন্ত্রী না হলেও দলের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে শেখ হাসিনা ওবায়দুল কাদেরকে পছন্দ করছেন। এবার অবশ্যই এলজিআরডি মন্ত্রীসহ দলের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন ওবায়দুল কাদের। কিন্তু গত ২৪ জুুলাই সেই আশারও গুড়েবালি দিলো শেখ হাসিনা।
তারপর সর্বশেষ ৩১ জুলাই মন্ত্রী সভার সম্প্রসারণে ওবায়দুল কাদেরের নাম না দেখে তাঁর নির্বাচনী এলাকাসহ সমগ্র নোয়াখালীবাসী হতাশ হয়েছে। এলাকায় নির্বাচন কালীন সময়ে ওবায়দুল কাদেরের দেয়া উন্নয়ন কর্মকান্ডের প্রতিশ্র“তি নিয়েও এলাকাবাসী চরমভাবে শঙ্কিত। এদিকে স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন এ মুহুর্তে ওবায়দুল কাদের ভালো অবস্থানে থাকলে এলাকার সার্বিক উন্নয়ন তরান্বিত হবে। কিন্ত এ জন্য ওবায়দুল কাদেরের কয়েকজন প্রভাবশালী নিকটাত্মিয়কে নিয়ন্ত্রণ না করলেই তাঁর অবস্থান আরও খারাপ হবে বলেও তারা মন্তব্য করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।