শুক্রবার হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহেদুল রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জোয়ারের তোড়ে নলচিরা ও সুখচর ইউনিয়নে প্রায় একশ’ ফুট ভেড়িবাধ ভেঙে গেছে। এতে ওই এলাকায় ব্যাপক ফসলহানি হতে পারে।
এছাড়া বৈরি আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হাতিয়ার সঙ্গে জেলা সদরের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম বিআইডব্লিওটিএ’র সি-ট্রাক দুটি বন্ধ রাখায় মানুষ দুর্ভোগে পড়েছে বলে জানান তিনি।
নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহরাজ উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটককে বলেন, স্বাভাবিকের চেয়ে পাঁচ/ছয় ফুট বেশি উচ্চতায় জোয়ার এবং টানা বৃষ্টিতে দ্বীপের বেশিরভাগ এলাকার বসতবাড়ি ও দোকানপাটে পানি ঢুকে গেছে।
এতে দ্বীপের নামার বাজার, বসুন্ধরা, ইসলামপুর, ধানসিড়ি, ছায়াবিথী, মোল্লা গ্রাম, মুন্সি গ্রাম, বৌবাজার ও সিডিএসপি বাজারসহ আরো কয়েকটি এলাকার অন্তত ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেছে শতাধিক গাবাদিপশু।
এদিকে কোম্পনীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নাছির উল্লা খান জানান, বামনী ও ছোটফেনী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অনেক মানুষ পানিবন্দি হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।