...
বিভিন্ন কারনেই আপনার পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হতে পাওে – বিশেষ করে বিদেশ যেতে হলে।
আমারও হঠাৎ করেই পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয়েছিল। আমি ব্লগে জরুরী সাহায্য চেয়েছিলাম । অনেকেই বিভিন্ন তথ্য দিয়েছেন, কিন্তু কোনটাই সম্পূর্ণ ছিলনা।
আমার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ঢাকায়, তাই তেমন কোন সমস্যা হয়নি।
পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেটের জন্য যা যা করবেন:
১) আবেদনপত্র : পুলিশ কমিশনার - বরাবর আবেদন করতে হবে। বিষয় : পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন। আবেদনপত্রে পাসপোর্ট নং এবং ইস্যু তারিখ ও স্থানের নাম লিখতে হবে।
এবং অবশ্যই অবশ্যই আবেদনপত্রের শেষে আপনার মোবাইল নং দিতে ভুলবেন না।
মোবাইল নং থাকলে পুলিশ আপনার সাথে যোগযোগ করে বাসায় আসবে।
২) চালান : আপনাকে আবেদনপত্রে সাথে ২৫০ (বর্তমানে মনে হয় ৫০০ টাকা) টাকার চালান জমা দিতে হবে। সোনালী ব্যাংক/বাংলাদেশ ব্যাংক হতে (যেখানে সুযোগ আছে) চালান করতে হবে।
চালান কোড: ১-২২০১-০০০১-২৬৮১
সোনালী ব্যাংকের মগবাজার, বনানী, টঙ্গী বাজার ব্রাঞ্চ হতে চালান করা যায়।
৩) পাসপোর্ট এর ফটোকপি, সত্যায়িত করার প্রয়োজন নাই।
এই ৩ ধরনের কাগজ ও মূল পাসপোর্ট নিয়ে আপনাকে রমনা থানার একটু সামনে, মিন্টো রোডে পুলিশ কমিশনরের কার্য্যালয়ে যেতে হবে।
আপনার অফিস ছুটি থাকলে শনিবারে ১০-১ টার মধ্যেও যেতে পারেন। ওখানে গেলে ওয়ানস্টপ সার্ভিস আছে। আপনার ৩ ধরনের কাগজ রেখে ৭ দিন পরের তরিখ দিয়ে দিবে সার্টিফিকেটে নেবার জন্য।
তারপর খুব সহজ, পুলিশ আপনার সাথে যোগযোগ করে বাসায় আসবে। প্রয়োজন মতো টাকা ধরিয়ে দিবেন।
নির্ধারিত দিনে খুশি মনে সার্টিফিকেটে নিয়ে আসবেন।
আর যদি ঢাকার বাইরের ঠিকানা হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট থানায় যেতে হবে। জেলা শহরে হলে এসপি অর্থাত পুলিশ সুপারের অফিসে যেতে হবে।
আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে টিএন্ডটি নাম্বার হতে ফোন করুন : ৯৯৯ নম্বরে , বর্ধিত: ২৬৩৫
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।