যেমন ঢাঁকের বাড়ি তেমনি নাচুনে বুড়ি.....
মশলা এবং ভেষজি গুণ হিসেবে আদার ব্যবহার হাজার বছর ধরে। ভারতীয় আর্য়ুবেদী শাস্ত্রে আদার অনেক ব্যবহারের কথা উল্লেখ আছে। প্রাচীন গ্রীকরা ভোজনের পর আদার রুটি খেত আর এতে হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হত। চাইনিজ নাবিকরা সমুদ্রযাত্রার প্রাক্কালে “সী সিক্নেস্” এড়াতে আদা চিবিয়ে খেতেন। আদার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
বমি বমিভাব বিশেষত ভ্রমণজনিত বিবমিষা দূর করতে আদা যথেষ্ট কার্যকর বলে জার্মান হার্বাল বিশেষজ্ঞদের অভিমত রয়েছে। আদার জিঞ্জারলস এবং শোগাওলস যৌগ উপাদান বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে। কাশিতে আদা-চা চমৎকার কাজ দেয়। পেটে গ্যাস এবং ব্যথা কমাতেও আদা সাহায্য করে। পিত্তাশয় থেকে পিত্ত নিঃসরণ বাড়িয়ে আদা হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে।
ভেষজ চিকিৎসায় গ্যাস্ট্রিক আলসার, ঠান্ডা, বাত, কোলেস্টারল নিয়ন্ত্রণ হৃদরোগ প্রতিরোধ ইত্যাদিতে আদার কার্যকারিতার কথা বলা হয়েছে। তবে এসব বিষয়ে আধুনিক গবেষণার প্রয়োজন।
ইঁদুর নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে আদার নির্যাস ইঁদুরের ত্বকের টিউমার রোধ করতে সক্ষম। মানবদেহে এ বিষয়ে গবেষণার যথেষ্ট অবকাশ আছে। সুত্র: ইত্তেফাক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।