আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কাবুলিওয়ালার কথা : অচেনা পাহাড়ের নাম না জানা ফুলের ইতিবৃত্ত্ব

মনের খোলা জানালয় কত আলো কত রঙ, খেলা করে চুপি সারে, আসে যায় কড়া নাড়ে ... ...

সবগুলোই মোটামুটি আগাছা ধরনের। পাহাড়ি পথের ধারে ছড়ানো ছিটানো, অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে উঠা। তবুও সবুজ ঘাস আর অনেক দিনের রঙ্গিন ফুল না দেখা চোখের কাছে এগুলো বসরাই গোলাপেরও বাড়া। কাবুল শহরে শুধু ধুলা আর ন্যাড়া পাহাড় চারদিকে। অবশ্য কাবুলের গোলাপ খুব সুন্দর, খুশবুদারও।

এই বার গোলাপ চোখে পড়েনি এখনো। এখন যেখানে থাকি, সেখালে খালি কনক্রিট অরণ্য। যত্নকরে পোষা লনের ঘাসে চোখ হয়তবা ভরে, মন কি ভরাতে পারে? [১] [এটা মনে হয় অফিসের কোনার জেনারেটরের ধারে ফুটে ফুটেছিল, শিতের বরফ গলে যাবার পরে। মাস দুই আগে তোলা। দেখে কদম ফুলের কথা মনে পড়ে গেল] [২] [কাপিসার পাহাড়ের ধারে।

নিসঙ্গ] [৩] [আরেকটু কাছ থেকে। ] [৪] [কি নাম তোমার গরবিনী?] [৫] [বোতাম ফুলের মত ছোট্ট অস্তিত্ব, খুব কাছে না এলে চোখেই পড়ে না!] [৬] [সবুজের ফাঁকে বেগুনী আর সাদার ছোপ] [৭] [একচিলতে নীলের ছটা] [৮] [কমলা-লালকে ঘিরে নীলের দল] [৯] [দীগন্ত বিস্তৃত সবুজের মেলা, মাথায় হলদে টোপর। ] [১০] [ঐ পাহাড়ের কোনা দিয়ে আবার ফিরে যাব ... ] [১১] [] [১৪] [ডুরান্টও: পাহাড়ের পর পাহাড়, তার মাঝে কাঁটা গাছই মানায় ভাল। ] [১৫] [কাঁটাগাছের লোমলতা] [১৬] [আহা হলুদ ফুল। এ-ত আমার পুরানো বন্ধু।

] [১৭] [পিচকি পিচকি সাদা ফুল, অনুবিক্ষণ যন্ত্র লাগবে। ] [১৮] [পাথরের মাঝে এ বড় বেমানান] [১৯] [২০] [২১] [ডুরান্টও] [২২] [জালাবাদ শহরের কাছে, ডুরান্টও জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ধারে। ] [ছবি গুলো আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশের। কাবুল, কাপিসা, জালালাবাদ আর মাজার-ই-শরিফের নাম না জানা পাহাড়ের ধারে, কাজের ফাঁকে তোলা]

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।