আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে
আমি রুদ্ধ কন্ঠে রগ-ফাটা চিৎকার
আমি কঠিন আগুনে কাল-বৈশাখী ফুৎকার। আমি চিৎকার
আমার লহু বেয়ে ধ্বংস ব্রতী প্রতিভা, ভাঙ্গনের গীতকার
আমি বীষদ্বার, পাপী আত্ব্যাদের প্রবেশ পথে।
দাড়াও, হে জ্ঞানী পথে দুরন্ত যাত্রী
দাড়াও, ফিরো, দেখ, পেছনে কেঁদে ফেরে ধাত্রী
দেখ, মমতার আচঁলে ফুটে আছে গোলাপ,
দেখ মাতামের সুরে সুরে বাজে বন্ধনের কত গভীর আলাপ। কই যাও?
কার পানে ধাও? মরীচিকার রাজ্যে কেবলই ধোঁকার মেলা, তব ভ্রমণের শব যাত্রা হবে শেষ দিবসের ভেলা, তাই পেছনকে ভুল না, দেখ ভীতের দিকে, অতঃপর সামনে এগিয়ে চল, স্বার্থ নিয়ে দেশের, দশের।
কে যেন বিরান মাঠে, রাতের পর রাত ভাসন দিয়ে যায়, কেবলি জোরালো ভাসন, কেবলি গলাফাটা আর্তনাদে ডাকে জনতাকে।
হে আমার প্রিয় দেশবাসী, আসুন আবারও নব উদ্যোমে গুড়ে তুলি দেশকে। সে ডাকে ঘুম ভাঙ্গে না কারও, আর কালের সচেতন যাত্রী কেঁপে ওঠে, কে ডাকে? কে ডাকে? মাঠে ঘাটে খঁজে পায় না কোন আদম। আবার ঘুম ক্ষনে বেজে ওঠে কান্ডারীর বর্জ ভাসন। ওঠ হে যাত্রী ওঠ! চল মিছিল হবে, চল মিছিলে। .......... দেখ গরীবের পেটে গ্যাস... জল।
তাকে ভাত দাও।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।