দুঃখিত, নীতিমালা ভঙ্গের কারণে আপনাকে কমেন্ট ব্যান করা হয়েছে ।
বাংলা ভাষার ভাষা সম্পদের একটা হইলো অতি উল্লেখযোগ্য উপাদান হইলো প্রবাদ-প্রবচণ। আমড়া কাঠের ঢেকি, পটল তোলা, ঈদের চাদ, হ-য-ব-র-ল ইত্যাদি ইত্যাদি।
ছুডুবেলায় কিযে মজা লাগিতো এইসব পড়তে।
খুশির কতা এই বড়বেলাতে য়েই বল্গের কল্যাণে ইদানিং আরো একটা প্রবাদ যুক্ত হয়েছে বাংলা ভাষায়।
নির্ধিদায় বলা যায় সেইটা কেবল আধুনিকই না বরং উত্তরাধুনিক।
সেইটা হলো "ব্লগের কবি"
"ব্লগের কবি"
"ব্লগের কবি"
"ব্লগের কবি"
আগে একটা লেখা পেপারে বা লিটল ম্যাগে ছাপাইতে গেলে মাথার ঘাম পায়ে ফেলা লাগত। তাও প্রকাশ হইতো না। হতাশ কেহ কেহ নিজে টেকা দিয়া পুস্তক প্রকাশ করতো।
তারপর প্রকাশ হইলে আনন্দে মিষ্টি বিলাইতো।
আফসুস আর এখনে কি হইতেচে।
কেমতে কেমতে জানি খুইজ্জা খাইজ্জা জানতে পারছে যে বলোগ বইলা কিসু একটা আছে।
আর পায় কে, দল বাইন্দা আয়া পরছে।
ছন্দ ছাড়া, উতকর্ষতা ছাড়া, অনুভূতি ছাড়া কুকবিতার বস্তা বিশ্ববাসীর কাছে তুইলা দেশের অপমান করতেছে।
এইসব বিষয়ে কিছু একটা করার দরকার এক্খনি; আমার-আপনার-সবার।
কই পশ্চিমবংগের যারা আসে তারা তো এত্তো কুকবিতা লেখে না।
"ব্লগের কবি" টার্মটাই হাস্যকর হইয়া গেছে।
[[বিশেষ কতা= লাবণ্য আফার মহাকবিতার সাথে এই লেকার কুনো ন্যুনতম সম্পর্ক নাই]]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।