.
মৌলভীবাজারের মরিচা গ্রামের গৃহ বধু রুবীর মৃত দেহের ময়না তদন্তরিপোর্ট পুলিশের হাতে পৌঁছেছে। ঘটনাটি মনে আছে নিশ্চয়ই? লাঘাটা নদীর তীরে তাকে মেরে ফেলে রাখা হয়েছিল। তার ৮ মাসের বাচ্ছা মৃত মায়ের দুধ খাওয়ার চেষ্টা করছিল, এই দৃশ্যে আঁতকে উঠেছিলেন অনেকে।
জনির ছবি
মেরে ফেলার পর রুবীর মুখে বিষ ঢেলে রাখা হয়েছিল। তখন বিভন্ন পক্ষে হত্যা ঘটনাটি আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা হচ্ছিল।
পরকিয়ার সুর তুলে রুবীর চরিত্র হানির রসময় গল্পকে গুরুত্বপূর্ন করা হয়েছিল হত্যা ঘটনার চেয়ে। রুবিপোস্ট মর্টেম রিপোর্টটির উপর মামলাটির ভবিষ্যত নির্ভর করছিল স্বাভাবিক ভাবেই। এই রিপোর্ট নিয়ে রাখ ঢাক থাকলেও সংশ্লষ্ট সূত্রে জানা গেছে রিপোর্টের মূল কথা। রিপোর্টটি কোর্টে জমা দেয়া হয়েছে ইতোমধ্যেই। রিপোর্টে বলা হয়েছে, রুবিকে শ্বাসরোধ করে খন করা হয়েছে।
এর বাইরে খবর হলো। ছোট্ট জনি ভালো আছে। সে এখন হাঁটতে পারে। মা,বাবাসহ দু একটি শব্দ বলতে শিখেছে। ৫/৬ দিন আগে কাশি হয়েছিল।
ডাক্তার দেখে ঔষধ দিয়েছেন। ও এখন সুস্থ। হাসি খুশি আছে। ওর ছোট বোনটা ক্লাশ ফোরে এখন। ছাত্রী ভালো।
রাধা গোবিন্দপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ে ঝর্ণা। জনিকে খুব আদর করে।
রুবি হত্যা মামলার অগ্রগতি আর হয়নি। গ্রেফতার হওয়া রুবির দেবর ও যার কাছে রুবির ফোনসেট পাওয়া গেছে তারা দুজন জেল হাজতে আছে।
রুবি ও জনিকে নিয়ে বিস্তারিত আরো জানতে কৌতুহলীদের জন্য
ভাস্কর চৌধুরীর...জনিরা জলে উঠুক প্রতিশোধের আগুনে
এবং
মানবীর...ডিসপোজেবল মানবীদের কথা- আরেকটি ছবি, আরেকবার ভুলে যাবার পালা!!!
পোস্ট দুটি রেফার করছি।
আর ইমিগ্রেশন এইড ঠিকঠাক তাদের সাহায্য প্রতি মাসের প্রথম দিকে পৌঁছে দিচ্ছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।