যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
ইরাদ ইবনে তানভীরের কাছে পাঁচকোটি টাকা থাকলে কোন সংবাদ সম্মেলন করার দরকার হতো না। কিন্তু তিনি কি জানতেন না যে মেয়র নির্বাচনে এই পরিমাণ টাকা লাগবে? জানতেন তো বটেই, এবং মনোনয়ন পেলে সে অর্থ ভুতে যুগিয়ে দিতো সেটাও নিশ্চিত ছিলেন। কিন্তু সমস্যা হলো খালেদা জিয়া যখন তার নিজস্ব অর্থের পরিমাণ জানতে চাইলেন। ইরাদ রুষ্ট হয়েছে..এ আবার কেমন প্রশ্ন? সবাই জানে কেমনে টাকা যোগার হয়, আপনি কেবল মনোনয়ন দিন, দ্যাখেন বাকী সব আমি কেমনে ম্যানেজ করি!
ইরাদ ঠিক এই চিন্তা করেই খালেদা জিয়ার কাছে গিয়েছিল। সেজন্য তাকে জুতা মোবারক।
কিন্তু ঘটনা তো প্যাচ খায় অন্যখানে।
খলেদা জিয়া চান একজন অর্থবিত্তশালী যিনি কমপক্ষে ৫কোটি টাকা খরচ করার মত সমর্থ রাখেন ঢাকার মেয়র ইলেকশনে - তাকেই মনোনয়ন দিতে। দেশের একটা প্রধানতম রাজনৈতিক দলের নেতা যখন যোগ্যতা খোঁজেন অর্থের মাপকাঠিতে..তখন ঢাকার ভবিষ্যত যে একদম ফকফকা অনুমান করাই যায়।
খালেদা জিয়া তো একজন যোগ্য লোককে মনোনয়ন দিতে পারেন। যার অর্থ না থাকলেও পার্টি তার জন্য ফান্ডের আয়োজন করবে, প্রয়োজনে নিজেদের ডাইহার্ড সমর্থক ও সদস্যদের থেকে চাঁদা তুলবে।
এই দেশে কি রাজনীতির নতুন সংস্কৃতি কখনই শুরু হবে না?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।