একজন সম্পাদক জানালেন, এখন নাকি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রণ করছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নেতারা । যারা মন্ত্রীত্বের ক্ষমতা পাননি। যারা সংস্কারবাদী বলে পরিচিত ছিলেন।
সত্য মিথ্যা জানি না।
তবে বুঝতে পারছি , সরকারের সামনে অপেক্ষা করছে আরো অশনি
সংকেত !
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে আবার ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মারামারি
হয়েছে।
রক্তাক্ত অবস্থা এইমাত্র টিভিতে দেখলাম।
কি হচ্ছে এসব ?
গেল এক মাসেরও কম সময়ে যে মারাত্মক ঘটনাগুলো ঘটলো .....
১। বিডিআর বিদ্রোহ ও নারকীয় হত্যাকান্ড হয়েছে পিলখানায়
২। মালয়েশিয়া , সিংগাপুর থেকে প্রায় একলক্ষ শ্রমিক ফেরৎ আসতে
শুরু করেছে।
৩।
দেশের বৃহত্তম শপিং কমপ্লেক্স বসুন্ধরা তে আগুন লেগেছে। পুড়ে গেছে
কয়েকটি ফ্লোর।
৪। দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্টানে ছাত্রলীগের আভ্যন্তরিন কোন্দল , আক্রমণ - পাল্টা আক্রমণ কেবলই
রক্তাক্ত হচ্ছে। রা বি / ঢাকা পলিটেক এর শেষ উদাহরণ।
এগুলো কি প্রমান করছে না , একটা অচলতা ঘিরে ধরছে সরকারকে !
স্বারাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মি . সোহেল তাজ আধুনিক মানুষ। লেখাপড়া করে গেছেন আমেরিকা থেকে। তার একটা কথা শুনে আমি না হেসে পারলাম না। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ ফায়ার ব্রিগেড এর কাছে আঠারো তলার
উপরে পৌঁছার কোনো সরন্জামাদি নেই ! তাই ভবিষ্যতে বিল্ডিং বানাবার
আগে কত তলা পর্যন্ত করা যাবে , তার অনুমতি ভেবে দেখতে হবে ।
কি আজব কথা ! শুধু ঢাকায় ১৮ তলার বেশী বিল্ডিং এর সংখ্যা কত ?
কে এগুলো বানাবার অনুমতি দিয়েছে ?
আমি জানতে চাইছি এসব বিল্ডিং গুলোর মাথা ছেটে ফেলা হবে
নাকি ফায়ার ব্রিগেড এর শক্তি সামর্থ বাড়ানো হবে ?
কোনটা করা উচিৎ ?
১৮ তলার বেশী বিল্ডিং করার অনুমতি না দেওয়া টা কি ডিজিটাল
বাংলাদেশ / ভিশন ২০২১ এর প্রকল্প , মাননীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ???
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।