আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চর্যাপদের নতুন সংস্করণ

পাখি পর্ব চলছে

হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর '‌চর্যাচর্যবিনিশ্চয়'আবিষ্কার পণ্ডিতদের মতে, আমাদের বাংলাভাষার আদি নিদর্শনের আবিষ্কার। এই চর্যাচর্যবিনিশ্চয়কে আমরা চর্যাপদ বলে চিনি। খুলনার কবি লুবনা চর্যা এই চর্যাপদকে নতুন করে লিখেছেন। মানে পুনর্লিখন। বাংলাভাষার তরুণ কবিদের এই পরীক্ষানীরিক্ষা বাংলা কবিতার ক্ষেত্রে এক নতুন সংযোজন।

এই নীরীক্ষা একদিকে যেমন নতুন করে চর্যাপদকে আমাদের কাছে তুলে ধরে, তেমনি অন্যদিকে তরুণ কবিদের বিশাল মানসিক বৈচিত্রের খোঁজ নিতেও আমাদের সাহায্য করে। ভাল লাগবে পড়লে। একনজরে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় পুনর্লিখন : লুবনা চর্যা প্রকাশ : জানুয়ারী ২০০৭ পাঠকদের জন্য একটি চর্যা তুলে দিলাম। পদ - ২ কাছিমের দুধে, কী ভয়ঙ্কর, উপচে পড়ে ভাঁড়! শোন, তোমার দেহবৃক্ষের তেতুঁলই যোগ্য খাবার কুমীরটার। ঘরের মধ্যে চাইলেই আঙ্গিনা আছে, অবধূতি রে! তথা গভীর মৌন রাতে কানের ঝুমকো নিয়ে গেলো এক চোরে।

বুড়ো শ্বশুর ঘুমায়, কিন্তু বউয়ের যে ঘুম নেই। সহজে চোরটা পেয়েছে যা, চোরেই নিক তা, তাতে বউয়ের কী! দিনের আলোতে যে কূলবধূ সামান্য কাকের ভয়ে কাঁপে, রাতে সে ই একাকী অভয়চিত্তে হাঁটে কামরূপের জন্য! এমন কাব্য কুক্কুরী পা গাইলো-দেখি, কোটিতে একজন বুঝলো এই শূন্য। ক্ক্কুরী পা

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।