পশ্চিম বিশ্বের অনেক দেশে এই পোস্টের ছবিগুলো তুমুল ঝড় তুলেছে। সামান্য বেতন আর নিকৃষ্টমানের পরিবেশে কাজ করে যে পোষাক তৈরি করে আমাদের দেশের লোকজন - তা তাঁদের দেশে বিক্রি হয় অনেক দামে। দোষী-সচেতনতার ঝড় বইছে সে সব দেশগুলোতে - সাভারের ফটোগুলো নাকি স্হান পাচ্ছে সেসব দেশের পত্র-পত্রিকার প্রথম পাতায়।
এখনও জীবিত - মৃত্যুর প্রান্ত থেকে ফিরে আসতেছে অনেক। মানুষের বাচার তাগিদ অনেক সময় মৃত্যুকেও হার মানায়।
এক মহা বিপর্যয়ের পর - এখন লাশ গুছানোর কাজ এখন।
এই সেই জুলুম কারখানা যার সাইবোর্ডে লিখা "রানা প্লাজা"।
স্বজনদের খুজে আপনজনরা এখনও আশাবাদী। চাই জীবিত - না হয় লাশটাকেই দাফন করি।
এখন মহিলা হাত উঠিয়েছেন তার কাছে - যার কাছে সবই সম্ভব!
সবাই ত্রান কাজে সাধ্যমত সহযোগীতা করছে।
রাবার বুলেট আর টিয়ার গ্যাসের অর্ধেকটাও ব্যায় করলে ত্রান-যন্ত্রের অভাব হতো না!
কাঠের বাক্সে স্বজনদের লাশ - ছোট-বড় সবাই অশ্রুসিক্ত ও হতবাক।
বেচে থাকার যন্ত্রনা!
হ্রদয়ের জ্বালার বঃহিপ্রকাশ মাত্র এই সামান্য আগুন। দেশ জুড়ে জ্বলছে অশান্তির দ্বাবালন। একটার পর আরেকটা দূর্ঘটনা - কেবল সরকারের গাফলাতির কারনে?
যে পুলিশ মানুষের জীবনের কাজে আসেনা - তাদেরকে আর রবার বুলেট আর টিয়ার গ্যা্স দিয়ে তাবেদারী করতে দেবেনা জনগণ।
যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী একটা পত্রিকা কি লিখেছে দেখেন।
Click This Link
আমাদের দেশের রানাদের মতো পশ্চিমা দেশে যেসব অর্থপিপাসুরা মানুষ মেরে ব্যাবসা করে তাদের বিরোদ্ধে এই পিটিশন।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।