আমরা যদি না জাগি মা, কেমনে সকাল হবে...
পূর্বকথা পড়ুন এখানে
আপডেট
বাংলাদেশি-বার্মিজদের প্রতি নিষ্ঠুরতা তদন্ত করবে থাই সরকার
আমাদের সময়, রোববার, ১৮ জানুয়ারি ২০০৯
-------------------
সৈয়দ মাহমুদ জামান: অবৈধ প্রবেশকারী বাংলাদেশি ও বার্মিজ অভিবাসীদের হাত বেঁধে পানি ও খাদ্য ছাড়া নৌকায় তুলে দেয়া হয়েছে- বিবিসির এমন প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর থাই সেনাবাহিনী তা অস্বীকার করেছে। তবে থাইল্যান্ড সরকার জানিয়েছে তারা বিষয়টি তদন্ত করবে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ ব্যাপারে প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে বলেও জানিয়েছে। এপি, টিওআই।
শুক্রবার দেশটির দ্য নেশন দৈনিকে থাই নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল খামর্থন ফুমহিরানের বরাত দিয়ে বলা হয়, বাংলাদেশ বা মিয়ানমার থেকে আসা কারো প্রতিই কোনো ধরনের বৈরি মনোভাব দেখানো হয়নি। এমনকি তাদের কোনো সহযোগিতা ছাড়া নৌকায় তুলে দেয়া হচ্ছে এমন খবরও সত্য নয়। তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী, তাদের জলসীমায় যেকোন ডুবন্ত নৌযান থেকে ‘শত্রু“’দের উদ্ধার করে ফেরত পাঠাতে বাধ্য থাকবে সেনারা। তবে তাদের ভূমিতে কোনো অভিবাসীর প্রতি বৈরি আচরণের প্রশ্নই আসে না। তবে তিনি কন সাই দায়েং প্রদেশে প্রায় শতাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী আটক থাকার কথা স্বীকার করেন এবং জানান সেখানে কিছু অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২০ জন নৌ সেনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের দৈনিক ন্যাশনের প্রতিবেদন
Navy denies ill-treatment of Rohingya migrants from Burma and Bangladesh
শুক্রবার, ১৬ জানুয়ারি ২০০৯
-------------------
Navy chief Admiral Kamthorn Phumhiran on Friday dismissed a BBC report claiming Thai military had ill-treated the Rohingyas from Burma and Bangladesh who sought work or asylum by pushing them out to sea and setting them adrift.
"The Royal Thai Navy did not badly treated the Rohingyas. There was no setting them adrift as alleged," he said.
Under the military convention, the navy is obligated to rescue enemies from a sunken ship, he said, arguing there is no reason to mistreat the migrants landing on the Thai shore.
In the incident in question, the navy was notified by marine park rangers about the Rohingyas at Kon Sai Daeng, Ranong, he said.
A group of 20 navymen were dispatched to investigate and they found more than 100 Rohingyas, prompting the order for the migrants to lie down for safety reason, he said.
The Nation
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।