আগামীদনিরে সরকারী দলরে সাংসাদরা গতকাল ও আজকে শপথ গ্রহনরে মাধ্যমে তাদরে দায়ত্বি নতিে যাচ্ছনে নঃিসন্দহেে এটা বাংলাদশেরে জন্য ভাল খবর। একটি রাজনতৈকি সরকার দশে শাসন করবে এটা প্রতটিি গনতান্ত্রকি রাষ্ট্ররে অবশ্য কাম্য। সইে সঙ্গে পরর্বতী সরকাররে রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছনে তা নয়িে চলছে জোর গুঞ্জন। এরশাদ কালকে তার বক্তব্যে দাবী করছেনে আওয়ামীলীগরে সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী তাকইে বাংলাদশেরে পরর্বতী রাষ্ট্রপতি নর্বিাচন করার কথা। আমরা জাননিা তার এ দাবী কতটুতু যৌক্তকি! কারন আমরা এটাও জাননিা মহাজোট গঠনরে প্রাক্কালে শখে হাসনিা কংিবা তার দল এমন কোন চুক্তি করছেলিনে কনিা! যদি করে থাকনে তাহলে এরশাদরে এমন দাবীকে উড়য়িে দবোর কোন অবকাশ নইে।
তনিি তার চুক্তমিোতাবকে তার পাওনা চাইতইে পারনে। আমাদরে প্রশ্ন এমন চুক্তি কি আওয়ামীলীগ করছেলিনে? যদি করে থাকনে তাহলে কি ভবেে করছেলিনে? দশেরে কথা ভবেে নাকি একান্তই ক্ষমতায় আসার কৌশল হসিবে?ে যাই ভবেে করুন না কনে আমরা মনে করি এমন কাউকে রাষ্ট্রপতি করা উচতি না যার অতীত জনগনরে কাছে খুব বশেী গ্রহনযোগ্য না। পত্রকিায় আর একটি সংবাদ অতি গুরুত্ব পয়েছেে আজ। সটেি হলো পরর্বতী রাষ্ট্রপতি হচ্ছনে আওয়ামীলীগরে র্বষীয়ান নতো জল্লিুর রহমান। জল্লিুর রহমান একজন ত্যাগী রাজনীতবিদি এবং রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হওয়ার যোগ্য লোক এতে আমাদরে কোন সন্দহেে নইে।
কন্তিু তনিি একটি রাজনতৈকি দলরেও অনুসারী। সেই সূত্রে তাকে নিরপে একজন রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিবেচনা করার কোন অবকাশ হয়তো থাকবে না। কিংবা সদিচ্ছা থাকা স্বত্ত্বেও সবেক্ষেত্র নিরপেক্ষতা বজায় রাখা তার পক্ষ সম্ভব নাও হতে পারে। যেমনটি আমরা ইতিপূর্বের সরকারগুলোর রাষ্ট্রপতিদের দেখেছি। দিন বদলের এই দিনে একজন নিরপেক্ষ, সুবিবেচক ও যোগ্য রাষ্ট্রপতি আমাদের প্রবলভাবে কাম্য।
এবং সবাএক সঙ্গে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাকে অকজেো করে রখেে দশে শাসনে যনে তাকে ভূমকিাহীন করা না হয় সটেওি ববিচেনায় আনতে হব। ে এ র্পযন্ত শখে হাসনিার বক্তব্য থকেে আমরা বুঝতে পারি দশে শাসনে তার সদ্বচ্ছিার কথা। কন্তিু শুধূ সইে ইচ্ছাটাকে বক্তব্যরে মধ্যে সীমাবদ্ধ না রখেে বাস্তব প্রতফিলনরে দকিে তাকে এগয়িে যতেে হব। ে আর যদি তনিি সটো না করতে পারনে তাহলে এবাররে জনগনরে যে রায় তনিি পয়েছেনে তা ধরে রাখা বশে কঠনি হয়ে পড়ব। ে নর্বিাচন পরর্বতী কছিূ সহংিস ঘটনার কথা আমরা পত্রকিায় দখেতে পাচ্ছ।
ি আমরা আশা করব নতুন সরকার এগুলো বন্ধে এখনই ভূমকিা পালন করব। ে আমরা জানি অতীতে যে সরকার মতায় এসছেে তাদরে কছিূ লোকজনই এই সহিংস ঘটনার সৃষ্টি কর। ে কন্তিু এই সংস্কৃতি বদলাতে হবে এক্ষুন। ি এটা স্বীর্কায যে যারা এইসব ঘটনার জন্ম দয়ে তারা কখনই মঙ্গলকামী নয়। সুতরাং এগুলোকে বচ্ছিন্নি ঘটনা হসিবেে উড়য়িে দবোর কোন কারন নইে।
র্সবােপরি রাষ্ট্রপতি থকেে মন্ত্র,ি প্রতমিন্ত্র,ি উপমন্ত্রি নয়িোগ র্পযন্ত অত্যন্ত বচিনতা প্রর্দশন আমাদরে কাম্য। সইে সঙ্গে র্সবেেত্র স্বচ্ছতা থাকতে হব। ে সরকার কি করতে চায়, সটো করার মধ্যে জনগন কতটুকু উপকৃত হবে সটো অবশ্যই জনগনকে অবহতি করতে হব। ে মনে রাখতে হবে সকল জবাবদহিতিা জনগনরে কাম্য। একটি বাস্তবসম্মত জবাবদহিতিার সরকার গঠন করতে না পারলে পরর্বতীতে এর প্রভাব পড়ার চরম সম্ভাবনা থকেইে যাব।
ে মুক্তযিুদ্ধরে পরে শক্তি হসিবেে এই সরকাররে কাছে আমাদরে প্রত্যাশা অনকে। সুতরাং জনগন যে স্বপ্ন নয়িে মহাজোটকে ভোট দয়িছেে তার প্রতফিলন কভিাবে করা যায় সটো র্সবাগ্রে ববিচেনায় আনতে হব। ে মনে রাখতে হবে জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস। এর ব্যতয় হওয়ার কোন কারন নইে।
মাখন লাল রায়
ঢাকা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।