অশ্লীল চলচ্চত্রের কারণে আমাদের যুব সমাজ ধ্বংসের মুখে। অশ্লীলতাই ধর্ষণকে উৎসাহিত করে। আর ধর্ষণ কোন সমাজের শিল্প হতে পারেনা। চলচ্চিত্র শিল্প একেবারে অìধকারে নিমজ্জিত। চলচ্চিত্র শিল্পের বর্তমান অবস্খা নিয়ে আমরা শংকিত ।
এ শংকা সুখকর এবং কল্যাণচিন্তা থেকে উৎসারিত। চলচ্চিত্র মানে অশ্লীল এ ধারণা পাল্টানো জরুরি।
বর্তমানে যারা চলচ্চিত্র শিল্পের সাথে জড়িত তারা সবাই খারাপ লোক, তা কিন্তু নয়। অনেকেই শিল্পবোধ নিয়ে এ পথে পা বাড়ান। কিন্তু পরিবেশ-পরিস্খিতি ও ব্যবসায়িক মানসিকতা সে বোধ নষ্ট করে দেয়।
যশ-খ্যাতির লোভের কিছু মানুষ পশুর মতো আচরণ করে।
দুর্ভাগ্য, তারা নৈতিকতা-বিধ্বংসী কাজগুলো করে সরকারি সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করেই। এফডিসি কর্তৃপক্ষ সাহসী উদ্যোগ নিলে অশ্লীল ছায়াছবি বìধ করা কঠিন কাজ নয়। সেন্সর বোর্ডকে নৈতিক মানসম্পন্ন লোক দিয়ে গঠন করা সম্ভব। এফডিসি অশ্লীলতার ব্যাপারে কড়াকড়ি আরোপ করতে পারে।
ভারতীয় অনুকরণ বìধ করা সম্ভব হলে অর্ধেক অশ্লীলতা বìধ হবে। আইন যা পারে না মানসিকতা পরিবর্তন করে তা সম্ভব। এ কাজটি ছোটও নয়, স্বল্পমেয়াদিও নয়। কিছু সময় হাতে নিয়ে মোটিভেশন এবং আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করলে সুফল পাওয়া সম্ভব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।