এইখানে শায়িত আছেন বাংলা ব্লগ ইতিহাসের কলঙ্ক...
আলোর ৯৯% গতিতে টানেলের ভিতর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে হাসিনা কণা.......বিপরীত থেকে এগিয়ে আসছে খালেদা আর নিজামী কণা.....মাঝখানে জনগণ কণা.......
কিছুক্ষণ পরেই সংঘর্ষ ও বিস্ফোরন......বুমমমমমমম..........
দুর্নীতি নামক এক অদ্ভূত আচরনমূলক কণার উদ্ভব হয় যা পালা করে হাসিনা, খালেদা আর নিজামী কণার সাথে যুক্ত হয়। জনগণ কণা অপরিবর্তিত থাকে তবে তার বর্ণ হারিয়ে ফিকে হয়ে যায়। এরই মধ্যে হাসিনা কণা ভেঙে দ্বিবিভক্ত হয়ে জয় নামক নিষ্ক্রিয় এক নতুন কণার সৃষ্টি করে। পক্ষান্তরে খালেদা কণা দ্বিবিভক্ত হয়ে তারেক কণার জন্ম দেয়। খালেদা, তারেক আর নিজামী কণা পরস্পর যুক্ত হয়ে স্থায়ী কণায় রূপ লাভ করে।
হঠাৎ করেই জণগন কণার ক্ষুদ্রাংশ (প্রায় ১০^-৬৯ অংশ) বিভাজিত হয়ে ওয়ান ইলেভেন কনার সৃষ্টি হয়। পরীক্ষা নলের তাপমাত্রা তরল হিলিয়াম দিয়ে -২৭১ ডিগ্রী সেলসিয়াসে স্থির করা হয়। হাসিনা, খালেদা, তারেক, নিজামী ও অণ্যান্য আরো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণাসমূহ পরস্পর মুক্ত হয়ে বিবর্ণ হয়ে যায়। জনগণ কণা কিছু মুহূর্তের মধ্যেই তার বর্ণ ফিরে পায়। কিন্তু সময় যায় আর ওয়ান ইলেভেন কনার হাসিনা, খালেদা, তারেক, নিজামী কণাকে নিষ্ক্রিয় করে রাখার শক্তি ধীরে ধীরে লোপ পায়।
পরীক্ষা নলে ক্ষুদ্র ছিদ্র করে এসব কণা বের করে দেয়া হয়। ধীরে ধীরে জনগণ কণা পুণরায় বর্ণহীন হয়। সৃষ্টি হয় এক গভীর, নিকষ কালো দুর্নীতি আর ক্ষমতা কণার মাধ্যাকার্ষণ শক্তি দ্বারা তৈরি এক ব্ল্যাক হোলের। জনগণ নামক কণা যেন সেই ব্ল্যাক হোলের মধ্যে কোথায় যেন হারিয়ে যায়।
* যারা Large Hadron Collider এর পরীক্ষার কারনে ব্ল্যাক হোল তৈরি হয়ে পৃথিবীর ধ্বংস চোখে দেখেছিলেন......তারা যেনে রাখুন.......ঐ ব্ল্যাক হোল তৈরি হোক আর না হোক........বাংলদেশের রাজনীতির ব্ল্যাকহোল তার চাইতেও ভয়ানক........
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।