ইংরেজীতে সিভিল সোসাইটি, বাংলায় সুশিল সমাজ। বাংলাদেশে এই শব্দের ব্যাপক প্রচলন ঘটেছে সাম্প্রতিককালে। প্রকৃতঅর্থে সুশিল সমাজের সদস্য যাঁরা তাঁরা সর্বদা সত্যকে ভিত্তি করে জনকল্যাণের জন্য লড়ে যাবেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, আমাদের দেশে এই সুশিল সমাজের প্রতিনিধিরা (হাতেগোনা দু'চারজন ব্যতিক্রম ছাড়া) হয় রাজনৈতিক দলের ধ্বজাধারী, নাহয় এনজিওর ধ্বজাধারী অথবা করপোরেট পুঁজির ধ্বজাধারী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।
এই সুশিল সমাজের প্রতিনিধিরাই আইনের শাসন, মানবাধিকার, সুশাসন নিয়ে উচ্চকিত থাকেন সর্বদা। অথচ দেশের বর্তমান বাস্তবতায় তাঁদের তেমন কোন তৎপরতা দেখা যায় না। খুব জানতে ইচ্ছে করে এই ধ্বজাধারীদের এখন কি করণীয়? তাঁরা কেনই বা চুপচাপ আছেন, নাকি আর্মি শাসন থুক্কু সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকারের শাসকদের ভয় পাচ্ছেন???
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।