যে কোন প্রয়োজনে স্বরণ কইরেন: hopelessduniya@yahoo.com এই আইডি তে..এড কইরেন...

ঘটনাটা ঘটেছিল আজ থেকে প্রায় মাস খানেক আগে। দিন টি কি বার ছিল ঠিক মনে নেই.............. আমার কলেজের টিচারস রুমে আমাকে ডেকে পাঠানো হলো.... বলা হলো টিচাররা আমায় ডাকছে...... ...................................................................................................... ও আগেই বলে রাখি । আমাদের কলেজে কিন্তু সায়েন্স ও কমার্স এর মধ্যে সব সময়ই একটা মনে মনে যুদ্ধ লেগেই থাকে... যাই হোক আমায় ডেকে পাঠানো হলো আমি গেলাম........ এর কিন্তু কয়েকদিন হলো আমার ম্যাগাজিন সায়েন্স-জোন বের হয়েছে.... স্যার দের কাছে আমি গেলাম.............. সায়েন্স ও কমার্স এর সব স্যাররা বসে আছে......... আমার ক্লাশ টিচার আমায় অ্যাবসেন্ট লিস্ট তৈরী করতে বললো । আর ঠিক তথনই সায়েন্স এর এক টিচার আমায় বললো তুমিই সায়েন্স-জোন ম্যাগাজিন টা বের করছোনা ? আমি বললাম জি স্যার আমিই বের করছি......... তখন সায়েন্স এর স্যাররা আমাদের কমার্সের স্যারদের কে বললো- দেখেন ও কমার্সের ছাত্র কিন্তু সায়েন্স নিয়া পত্রিকা বের করছে এর মানে আপনারা কমার্সের লোকদের ও সায়েন্স ছাড়া কোন গতি নাই........বলে হাসা হাসি করতে লাগলো................... কমার্সে টিচার রা আমায় বললো কিরে কমার্স নিয়া ম্যাগাজিন বাইর করিস নাই কেন ? কেন সায়েন্স নিয়া ম্যাগাজিন বের করছিস ????????????? কমার্সের স্যার দের মুখ কালো হলে গের লজ্জায়............. তখন আমি বললাম স্যার আসলে ব্যাপারটা তো তা না আপনারা দু পক্ষই ভুল বুঝছে........... ম্যাগাজিন আমি বের করছি আর খুব ভালো সেই ম্যাগাজিন চলছে। যদিও আমি কমার্সে ছাত্র..................... আমি সায়েন্স নিয়া ম্যাগাজিন বের করছি এর অর্থ................... আমি দেখাইতেছি যে আমার কমার্স করিও সায়েন্স বুঝি.সায়েন্স এতই সহজ একটা ব্যাপার.আরো বুঝাইতে চাইছি যে সায়েন্স রে আমরা কমার্স কেমনে বেচি খাই.......... আর সাথে সাথে মুখের হাসি টা সায়েন্স দের স্যার দের মুখ থেকে ডাইভাট হয়ে কমার্সের স্যারদের মুখে আসলো........................ স্যার রা বললো হমমমমম দেখলেন তো স্যার রা আমরা কেমন করে আপনাদের বেচি খাতটছ...............