শুধু তোমার জন্য প্রেমকে আমি পরিণত করেছি কবিতায়...! আমি বিধাতার শাস্তি! যদি তোমরা গুরুতর কোন পাপ না করতে তবে ঈশ্বর আমার মত শাস্তিকে তোমাদের জন্য প্রেরণ করতেন না!
যদি আমি মারা যাই তবে আমাকে মরতে দাও; কিন্তু আমার দেশকে নয়!
শত্রুকে বিক্ষিপ্ত করার মাঝেই প্রকৃত আনদ!
আমি সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সার্বভৌমত্ব!
আমি বিজয়ী হলাম এটাই যথেষ্ট নয়; অন্যদের অবশ্যই পরাজিত হতে হবে!
যেহেতু আমার আকাঙ্ক্ষা বিশাল, সেহেতু আমার উপর অর্পিত বাধ্যবাধকতাও বিশাল; তাই ভয় হয় যে আমার শাসনে লোকের প্রত্যাশা পূরণ হয় কিনা?
আমি তাদেরকে নির্দিষ্ট আইনের মাধ্যমে শাসন করবো যাতে পৃথিবীতে সুখ ও শান্তি বজায় থাকে!
একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন তাঁর শত্রুদের ধ্বংস করা। তাদেরকে ধ্বংস বা বিতাড়নের পূর্বে তাদের কাছে যা কিছু ছিল বা যা কিছু সে পেতে চাইত সবকিছু কেড়ে নেয়া!
সম্ভবত আমার সন্তানেরা পাথর বেষ্টিত গৃহ এবং নগরীতে বসবাস করবে; কিন্তু আমি না!
আমার বংশধরেরা, স্বর্গের সহায়তায় আমি তোমাদের জন্য এক বিশাল সাম্রাজ্য জয় করেছি; কিন্তু আমার জীবন এত ছোট যে পুরো পৃথিবী আমি জয় করতে পারি নি। এ কাজ তোমরা করবে!
যারা সুদক্ষ এবং সাহসী তাদের আমি সেনাপ্রধাণ করেছি। যারা ধূর্ত এবং চঞ্চল তাদের আমি অশ্বাবলের দায়িত্ব দিয়েছি। আর যারা অদক্ষ তাদের চাবুক মেরে মেষপালনে পাঠিয়েছি!
একটি তীর ভেঙ্গে ফেলা সহজ; কিন্তু একত্রে অনেকগুলো তীর ভাঙ্গা কঠিন!
এক হৃদয় এবং এক বিশ্বাসের মাধ্যমেই শত্রুদের ধংস করে সুখী জীবন-যাপন করা যায়!
চীনের অতিরিক্ত গর্ব আর প্রাচুর্যে স্বর্গ বিরক্ত হয়ে উঠেছে... আমি উত্তরের বর্বর।
আমি সেই কাপড়ই পরেছি এবং সেই খাদ্যই খেয়েছি গরু আর ঘোড়াপালকেরা যা খায় এবং পরে। আমরা দুজনেই সমান ত্যাগ করেছি, এবং নিজের সম্পদ বিলিয়েছি। আমি জাতির দেখাশুনা করেছি একটি নবজাত শিশুর মত, এবং সৈনিকদের দেখেছি নিজের ভাইয়ের মত!
এত প্রত্যাশা সত্ত্বেও, আমার শেষ অভিযানের সময় যখন আমার বিদায় আসন্ন হচ্ছে, আমি নিজ দেশে মরতে চাই। নিরস্র অবস্থায় আমাকে মরতে দিও না। তোমরা কেউ আমার জন্য কেঁদোনা।
এই আশংকায় আমার শত্রুরা সচেতন হয়ে যাবে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।