আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে
রাজনীতি কাচাঁ আমের আচারের মত, কেবলি বোতল খালি হতে থাকে। কোন এক সময় কোন এক মা-খালা এ আচাঁর লাগিয়ে রেখেছিলেন, এখন আত্মীয়-অনাত্মীয়, এমনকি পাড়া-প্রতিবেশিরাও এ আচাঁর থেকে সুবিধা ভোগ করেন। কিন্তু এর প্রতিদানে না বোতলের মুখটা আটকে রাখেন, না কখনও কোন আচাঁর তারা নিজেরা তৈরি করেন। এরা কেবলই খেঁকো।
প্রতিদিনকার মত সাংবাদিকরাও পক্ষ-প্রতিপক্ষের প্রতি শব্দভান্ডারের নানা কটু-মিটু কথা ছিটিয়ে পরিস্থিতিটাকে আরও ঘোলাটে করে রাখেন, আমার মনে হয়, দেশের যাবতীয় কু-কর্ম এক সৎ-সাংবাদিকতার কাছে কারারুদ্ধ হয়ে পড়ত যদি সাংবাদিকরা টাকার লোভ, দলীয় পক্ষপাত বন্দ করে দেশের জন্য সংবাদ তৈরি ও পরিবেশন করতেন। পত্রিকাগুলো যদি নিজ স্বার্থে না চলে দেশের-দশের স্বার্থে চলত তবে মনে হয় দেশ আরও এগিয়ে যেত।
রাজনীতি ও সংবাদপত্র কেমন যেন ভায়েরা ভাই, সম্পাদক ও দলীয় প্রধান একই সেটে দুটি সীমকার্ড। নিলর্জ্জ সাংবাদিকতা বেহায়া রাজনৈতিকতা এদেশকে ধীরে ধীরে বঙ্গোসাগরের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তাই এসব পরিহার করা দেশের মঙ্গলের জন্য অতিব জরুরী।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।