আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জোক্‌স (বিবিধ পর্ব)

মানুষ বদলে যায় অন্য মানুষে...................আকাশ বদলে যায় অন্য আকাশে........................

প্রথম ভদ্রলোকঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু নাই। দ্বিতীয় ভদ্রলোকঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি! প্রথম ভদ্রলোকঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে। ভাড়াটেঃ এ বাসায় আর থাকা যাবে না। বাড়িওয়ালাঃ কেন, কী হয়েছে। ভাড়াটেঃ আপনার ঘরের চালের ফুটা দিয়ে পানি পড়ে।

বাড়ি ওয়ালাঃ দুই হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে চাল দিয়ে পানি পড়বে না তো কি কোকাকোলা পড়বে?!!! ট্রাফিকঃ আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখি। চালকঃ কিন্তু স্যার, আমিতো খুব সাবধানে চালাচ্ছি,বেআইনি কোন কিছু করিনি। ট্রফিকঃ সেজন্যইতো সন্দেহ হচ্ছে। টুরিস্টঃ নদীতে নামতে পারি? কুমীরের ভয় নেই তো? স্হানীয় লোকঃ নিশ্চিন্তে নামুন। এখন আর একটি কুমীরও নেই।

গত দু বছরে সবকটি কুমীর হাঙর খেয়ে ফেলেছে। জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ? চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব। ১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই! ২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চাপাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি! এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন।

অথচঃ আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে! বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন? তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল! বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন? তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে! ভদ্রমহিলাঃ তোমার নাম কি। খুকিঃ অনিতা। ভদ্রমহিলাঃ কি সুন্দর দেখতে তুমি। তোমার মতো মেয়ের মা হতে আমার খুব ইচ্ছে। খুকিঃ কিন্তু আমার বাবা যে মারা গিয়েছেন।

প্রেমিক-প্রেমিকা নিজেরাই নিজেদের বিয়ে ঠিক করেছে। ছেলেটা বলল, আমাদের বিয়ের এই খবরটা বিয়ের আগের দিন পযর্ন্ত কাউকে আমরা জানাবো না । খবরটা শুধু বিয়ের আগের দিন আমরা সবাইকে জানাবো এবং এইটা একটা Surprise হবে। মেয়েটা বলল, আমি শুধু একজনকে এই খবরটা জানাতে চাই। ছেলে :- কেন? মেয়ে :- পাশের বাড়ির কালু আমাকে একদিন বলেছিল, কোন গাধাই নাকি আমাকে বিয়ে করবেনা।

তাই ওকে জানাতে হবে। পাগলদের স্বভাব তো আপনারা সবাই কম বেশি জাননে। কোন পাগল বলে আমি বাংলাদেশের president ছিলাম, আবার কোন পাগল বলে আমি আমেরিকার president ইত্যাদি...... যাইহোক- একবার-president জিয়াউর রহমান পাবনার পাগলা গারদ পরিদর্শনে গিয়েছিল । ঐখানে পাগলদের মাঝখানে দাড়িয়ে president জিয়াউর রহমান পাগলদের উদ্দেশ্যে বলছেন- এই যে তোমরা আমাকে চেন ? আমি বাংলাদেশের president জিয়াউর রহমান !! পাগলদের এক জন জবাব দিল- হি:! হি:! চিনি--চিনি, প্রথম - প্রথম সবাই এইরকম president থাকে- পরে সব ঠিক হয়ে যায় ! চিত্র প্রদর্শনীতে আপনার আকাঁ ছবি দেখলাম শুধু আপনার ছবিগুলোরই প্রশংসা করতে পারি শিল্পীঃ কেন অন্যদের আকা ছবিগুলো কি একেবারেই ভালো হয়নি। দর্শকঃ না ঠিক তা নয়।

আসলে অন্যদের আঁকা ছবিগুলোর সামনে এত ভিড় ছিল যে ওগুলো আমি দেখতে পাইনি। - মা পরীরা কি উড়তে পারে ? - পারে। - কাল সন্ধ্যায় বাবা খালামনিকে বলছিল- তুমি একটা পরী। খালামনি তা হলে ওড়ে না কেন? - উড়বে, আজই, এখনি! দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে- প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি। দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো।

তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ননা করছে। প্রথম বন্ধুঃ জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি। দ্বিতীয় বন্ধুঃ আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি। তৃতীয় বন্ধুঃ আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উই‌ল করে দিয়ে গেছিস। ১ম বন্ধু:- জানিস ! আমাদের ৩ ভাইয়রে মধ্যে ১ ভাই খুব সাহসী, একবার ঐ ভাই একাই একটা বাঘের সংগে লড়াই করছেলি।

২য় বন্ধু:- তারপর কি হলো? ১ম বন্ধু:-তারপর থেকে আমরা ২ ভাই !! (সংগৃহীত)


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।