আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পবনের বাপেরে কি কেউ একটু মনে করিয়ে দেবেন - রাজাকাররা কারো বন্ধু হয় না - এরা রঙ বদলানো গিরগিটি মাত্র

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি

আজকে টিভির খবরে দেখলাম বিএনপির মহা সচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন বেশ সুন্দরভাবে আগামী নির্বাচন সম্পর্কে একটা ষড়যন্ত্রের থিয়োরী দিচ্ছিলেন। এইটা নতুন কিছু না। বাংলাদেশের রাজনীতি মিথ্যাচার আর নেতিবাচক প্রক্রিয়া রাতারাতি থেকে বেড়িয়ে আসবে - এইটা কোন ভাবেই আশা করি না। কিন্তু উনি উদারহরন হিসাবে যখন ১৯৮৬ নির্বাচনের কথা বলছিলেন - তখন দেখলাম পাশে বসা বদর বাহিনীর কমান্ডার ও যুদ্ধাপরাধী জামাতের নেতা মুজাহিদ সেন্ডেলের ভিতরে পা ঢুকাচ্ছে আর বের করছে। ঘটনা হলো পবনের বাবার থিয়োরী মতে যদি ৮৬ নির্বাচন যড়যন্ত্র ও পাতানো হয় - সেই নির্বাচনে আওয়ামীলীগের পার্টনার ছিলো - জামাত।

আওয়ামীলীগ যতদিন সেই সংসদে ছিলো - জামাতও সেই কয়দিন ছিলো। এরাও আওয়ামীলীগকে অনুসরন করে - পদত্যাগ কর সংসদ ছেড়েছিলো। পবনের বাবার পাশে একজন বেঈমানকে বসিয়ে উনি যখন পাতানো নির্বাচনের থিয়োরী দিচ্ছিলেন - তখন মনে হয় উনার ইতিহাসের সেই অংশটুকু মনে ছিলো না। জামাতের চরিত্র সম্পর্কে পবনের বাবারে কি কেউ একটু বলবেন। এরা আজকে একটু বেকায়দায় আছে বলে আছি আছি করছে।

কিন্তু নিজামী না ধরা পড়া পর্যণ্ত খালেদার গ্রেফতার নিয়ে টু শব্দটাও করেনি। পবনের বাবাকে দয়া করে বলুন - রাজাকাররা কারো মিত্র না - কারো বন্ধু না - এরা কয় দিতে বাও বাতাসে পাল টাঙ্গিয়ে এবার আওয়ামীলীগ আর একবার বিএনপিকে উস্কিয়ে ফায়দা লুটেছে। এখন সময় এসেছে - যুদ্ধাপরাধীদের তাদের ঠিকানা মতো পৌছে দেওয়া - আর বাংলাদেশ বিরোধী ফ্যাসিস্ট দল জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।