যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
সাক্ষ্য প্রমানে বারবার সালেহীর নাম এসেছে, তদুপরী ফাঁসি দন্ড প্রাপ্ত একজন শিবিরের উগ্র কর্মী, বাকীরও জামাত-শিবিরের সমর্থক/সহযোগী। মসজিদে মাগরিবের নামাজের পরে খুনের পরিকল্পনা করেছে, যেখানে সালেহী বাতলে দিয়েছে হাউ টু কিল। আজকের প্রত্রিকাগুলোতে ডঃ তাহের মামলায় আসামীপক্ষের সাক্ষ্যপ্রমানে এই তথ্য আছে।
বিচার যেন সুষ্ঠু হয় সেজন্য একটা নয় এমন আরো দু-তিনটা ধাপ রয়েছে। পুনবিবেচনার জন্য উচ্চআদালত আছে। রাজশাহীর প্রশাসন যে পরিমান জামাতআক্রান্ত সেক্ষেত্রে সাক্ষ্য-প্রমানকে নানাভাবে ষড়যন্ত্র করে বিচারককে ভুল বুঝাতে সক্ষম হতে পারে। সালেহীর মত প্রফেশনাল ক্যাডারভিত্তিক ছাত্র রাজনীতির একজন শীর্ষ নেতার পক্ষে খুনের পরিকল্পনা ডালভাত, নিত্যই তাদের হলদখল, বিরোধী দলের ছাত্রনেতাদের রগকাটা, মাথা ফাটানো নিয়ে পরিকল্পনা করতে হয়।
সালেহী রাজশাহী থেকে মুক্তি পেলেও উচ্চতর আদালত নিশ্চয়ই সুবিচার করবে ডঃ তাহের হত্যাকান্ডের।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।