Sad Cafe
আমার মুখোশের সংগ্রহশালা
মুখোশ জিনিসটা নেহায়েৎ মন্দ না। বেসিক্যালি মুখোশ পড়েই তো ঘোরা হচ্ছে যত্রতত্র। কার জিভ কতোটা চেরা, কতোটা সর্পিল কে জানে! বাংলা একাডেমির সামনে মুখোশ কিনতে কিনতে এইসব হাবিজাবি আমার মনে আসে।
"দ্যমোইজ্যাল ডি আভিনঁ" আঁকার সময়ে পিকাসো নাকি তিনটা এথনিক মুখোশের সাহায্য নেন। শোনা যায়, এই মুখোশগুলো তিনি ধার নিয়েছিলেন মাতিসের কাছ থেকে।
কৃষ্ণাঙ্গ রমনীদের মুখশ্রী আঁকার কাজে।
শিল্পবোধ গ্রো করার আগে আমার কাছে এই সবি ছিলো আসলে
ফালতু কিছু ব্যপার।
মুখোশের খেলা চলে...
আমি মুখোশের আড়ালে- এবার চারুকলায়-
লাঞ্চ সারি,
আড়চোখে দেখে নিই প্রতিবেশীনির ছায়াঘনো বুক।
লক্কড়মার্কা বাস এসে স্টপেজে থামতেই পিকাসোর নারীরা সব হুড়মুড়িয়ে
শাহবাগে নেমে পড়ে।
---------------------------------------------------------------------------------
-আন্দালীব
[এটা অনেক আগের একটা লেখা, আসলে কবিতায় সচেতনভাবে তারিখ ওইভাবে লিখে রাখা হয়না।
বছর চারেক আগের হতে পারে...]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।