রাজশাহীর দুর্গাপুরে ডাকাতি মামলার আসামী বলে রবিউল ইসলাম নামের যে সাংবাদিককে বাড়ি থেকে মারতে মারতে থানায় নিয়ে গিয়েছিলো পুলিশ, তাকে শুক্রবার গভীর রাতেই ছেড়ে দিয়েছে। পুলিশ এখন বলছে, তার অপরাধ পাওয়া যায়নি। কারণ যে মামলার কথা বলে তাকে ধরেছিল, সেই মামলার বাদি এফিডেফিট করে জানিয়ে দিয়েছে যে, রবিউল ডাকাতিতে জড়িত ছিলো না। বরং রবিউল তার বিশ্বস্ত বন্ধু। বাদীর এই কথায় বিপাকে পড়ে পুলিশ তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। এখন প্রশ্ন উঠেছে যে, পুলিশকে আগেই জানানো হয়েছিলো বাদীর এই এফিেডিফেটর বিষয়টি। কিন্তু তারপরেও তারা রবিউলকে কী কারণে মারতে মারতে নিয়ে গিয়েছিল। পুলিশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলায় সাক্ষী দেয়ার কারণেই যে পুলিশের এই প্রতিশোধ পরায়নতা, তা এখন অনেকটা নিশ্চিত। আমাদের আইিজ মহোদয়ের অনেক সভ্য পুলিশের এই কীর্তি কী প্রমান করছে?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।