সময়, কবিতা, ছোটগল্প, দেশ, দেশাচার
পকিস্তান সেনাবাহিনী
পুব সেক্টর
প্রধান মার্শাল ল এডমিনিস্টেটর:
লেফটেনেন্ট জেনারেল টিক্কা খান (১৯৭১ এর মার্চ থেকে আগষ্ট অবধি)
লেফটেনেন্ট জেনারেল এ এ নিয়াজী (১৯৭১ এর আগষ্ট থেকে ১৬ ডিসেম্বর অবধি)
উপদেষ্টা:
মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী
সেনা প্রধান:
মেজর জেনারেল বকর সিদ্দিকি
আঞ্চলিক প্রধান:
মেজর জেনারেল নাজির হোসেন শাহ
মেজর জেনারেল এস এইচ আনসারী
মেজর জেনারেল রহিম খান
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর স্থানীয় মদদকারী:
জামাতে ইসলামী, মুসলিম লীগ, পিডিপি, ডেমোক্রাটিক লীগ এ তাদের ছাত্র সংগঠনগুলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হত্যাজজ্ঞকে সহায়তার জন্যে শসস্ত্র দল গঠন করে। পাকিস্তানের পক্ষে রাজৈতিক প্রচারের পাশাপাশি এই দলগুলো তারা হত্যা ও ধর্ষনের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিল। ১৩ ই ডিসেম্বরে পাকি বাহিনীর আত্মসমর্পনের তিন দিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট বুদ্ধিজিবীদের পৈশাচিকভাবে হত্যা করে এই ঘাতকের দল।
এরাই শাস্তিবাহিনী, রাজাকার, আল বদর ও আল শামস গঠন করে।
শান্তি বাহিনী:
গঠনকাল: এপ্রিল ১৯৭১
আহব্বায়ক: খাজা খয়েরউদ্দীন
সংগঠক: গোলাম আজম, এ কিউ এম শফিউল ইসলাম, জাহরুল হক
রাজাকার:
গঠনকাল: মে, ১৯৭১ (খুলনা)
অর্ডিনেন্স জারী: জুন ১৯৭১
আহব্বায়ক: মওলানা এ কে এম ইউসুফ
সংগঠক: গোলাম আজম, এ কিউ এম শফিউল ইসলাম, মওলানা সাইয়েদ মাসুম
শান্তি বাহিনী:
গঠনকাল: এপ্রিল ১৯৭১
আহব্বায়ক: খাজা খয়েরউদ্দীন
ডিরেকটর: এ কে এম জাহারুল হক
আলবদর ও আল শামস:
ইসলামী ছাত্র সংঘ (জামাতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন) হিটালারের নাজী বাহিনীর অনুকরণে এই শসস্ত্র হত্যাকারী দল গঠন করে।
অধিকৃত বাংলাদেশের বেসামরিক সরকার:
গভর্ণর:
লেফটেনেন্ট জেনারেল টিক্কা খান (১৯৭১ এর মার্চ থেকে আগষ্ট অবধি)
ড: আবদুল মোতালেব মালিক: (১৯৭১ এর সেপ্টেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর অবধি)
প্রধান সচিব: সফিউল আজম, কাফিলউদ্দীন মাহমুদ
ঘাতকসংখ্যা:
নিয়মিত সেনাবাহিনী: ৮০ ০০০
মিলিশিয়া ও ভাড়াটে: ২৪ ০০০
বেসামরিক দল: ২৪ ০০০
রাজাকার, আল বদর, আল শামস: ৫০ ০০০
সুত্র: ইন্টারনেট
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।