এই পৃথিবীতে শুধুমাত্র দুই রকমের মানুষ আছে। ভালো মানুষ যারা ভালো কাজ করে। আর খারাপ মানুষ যারা খারাপ কাজ করে। এটাই মানুষদের মধ্যে একমাত্র পার্থক্য। আর কোন পার্থক্য নেই... আমি ভাল মানুষ...☺☺☺
আমার মেজ ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।
প্রায় সময়ই তাকে এসাইনমেন্টের কাজের জন্য ব্যবহার করতে হয় ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার। তো সেদিন এসাইমেন্ট শেষ করার পর ব্যস্ত থাকায় আমাকে বলল তার এম.পি.থ্রিতে এসাইমেন্টের ফাইল কপি করে দিতে। আমি কম্পিউটারে এম.পি,থ্রিটাকে লাগানোর পর ৭টি ভাইরাস পেলাম। ক্লিন করে আবার স্ক্যান দিয়ে দেখলাম। কেটে গেছে...
এসাইমেন্ট করে এসে সে আমাকে আবার পেনড্রাইভটাকে দিয়ে বলল কিছু গান ভরে দিতে।
আবার ঢুকিয়ে স্ক্যান দিয়ে আমিতো হতবাক। পেনড্রাইভে ১০টি ভাইরাস! ছবিতে এই স্ক্যানটির রিপোর্ট দিলাম।
তাহলে কথা হল ভাইরাসগুলো কোথা থেকে এলো? কথা বললাম আমার ভাইয়ের সাথে। সে বলল আমাদের বাসা থেকে এসাইমেন্ট নিয়ে তার কোন বন্ধুর বাসায় এম.পি,থ্রি লাগায়নি। শুধুমাত্র ইউনিভার্সিটির কম্পিউটারে লাগিয়েছে।
তাহলে ভাইরাসের উৎস? এককথায় ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার।
{এই পোস্টের উদ্দেশ্য হল সবাইকে সাবধান করে দেয়া। এখানে ইউনিভার্সিটির কথা উল্লেখ করলাম। তাছাড়া বিভিন্ন প্রিন্টের দোকান, স্ক্যান করার দোকান এবং বিভিন্ন কম্পিউটারের সিডি থেকেও ভাইরাস ছড়ায়। কিন্তু বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ভাইরাস ছড়ায় পেনড্রাইভ থেকে।
আপনাদের জন্য আমার সবচেয়ে ভাল একটি পরামর্শ আছে। এমন একটি এন্টিভাইরাস ইউজ করুন যেটা ফ্রি এবং খুব সহজেই ২ মিনিটের মধ্যে আপডেট করা যায়। এবং নিয়মিত আপডেট করুন। এক্ষেত্রে আমি এভাস্ট ব্যবহার করার পরামর্শ দেব। এছাড়া আপনি আরোও ভাল ভাল এ্যান্টিভাইরাস ইউজ করতে পারেন।
কিন্তু সেগুলো অনেক বেশি মেমোরী সিস্টেম থেকে নেবে}
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।