ইন্টারনেট ব্যবহারের মূল্যেহার প্রতি মেগাবাইট দশ পয়সা এবং প্রতি গিগাবাইট ১০ টাকা হারে নির্ধারণ করার জন্য বিটিআরসিকে ১২ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে তারা।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়া হয়।
বাংলাদেশ টেলিকম সাবসক্রাইবার্স ফোরাম, কয়েকটি তথ্য প্রযুক্তি এবং বিনোদনমূলক ওয়েব পোর্টাল এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সামাজিক তথ্য বিনোদনমূলক ওয়েব পোর্টাল ডিয়ারজুলিয়াস ডটকমের (www.dearjulius.com) প্রধান নির্বাহী জুলিয়াস চৌধুরী মূল দাবি উত্থাপন করে বলেন, “দফায় দফায় ব্যান্ডউইথের দাম কমলেও গ্রাহক পর্যায়ে এর কোন প্রভাব পড়ছে না। মোবাইল ফোন অপারেটরদের পি-১ প্যাকেজে গ্রাহকদের এক গিগাবাইট ইন্টারনেট মূল্যে ২০ হাজার ৯২১ টাকা দিতে হচ্ছে।
”
“বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তি খাতে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে; ইন্টারনেট সহজলভ্য হলে এ যাত্রা আরো বেগবান হবে। ”
বিডিসফট আইএনসির প্রধান নির্বাহী বলেন, ইন্টারসেট সেবাদাতা সংস্থাগুলো কম দামে ব্যান্ডউইথ কিনে অনেকগুন বেশি দামে বিক্রি করছে, একটি ব্রডব্যান্ড লাইনে চারটি লাইন শেয়ার করার নিয়ম থাকলেও ২০ এর বেশি শেয়ার করা হচ্ছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থার গাফলিতর কারণেই তারা এ সুযোগ পাচ্ছে।
বর্তমানে ৩ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর শতকরা ৯০ ভাগই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি। এ গ্রাহক সংখ্যার বেশিরভাগই ব্যবহার ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা নিচ্ছেন।
২০০৪ সাল থেকে মোবাইল ফোনের নতুন সংযোগে পি-১ প্যাকেজে (পে এজ ইউ গো) অর্থাৎ, ব্যবহারভিত্তিক ইন্টারনেট সংযোগের ক্ষেত্রে ২ পয়সা/কিলোবাইট হারে বিল কেটে নেয়া হয়।
মোবাইল অপারেটররো ব্যবহার ভেদে প্রতি গিগাবাইট ইন্টারনেট মূল্যে নির্ধারণ করছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।