যে ঘড়ি তৈয়ার করে - সে - লুকায় ঘড়ির ভিতরে
বাংলাদেশে আসার পরে যে যন্ত্রনায় আমি ব্যাপকভাবে কাতর সেইটা হইলো ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি। বাসার ব্রডব্যান্ড (!) নামের সংযোগখানা বিট্রে কইরা অক্কা পাইছে। ফোন কইরা বলার পরে পরিদর্শন হইলো, কিন্তু এখনও কানেকশন মৃত। বাসার কাছাকাছি সাইবার ক্যাফেতে আইসা যা একটু ব্যবহার করি। সেইখানেও গোত্তা।
লাইন ধইরা 8 টা সাইবার ক্যাফের 6টায়ই কানেকশন নাই এখন। খুইজা যেইটায় পাইলাম সেইটার আবার কম্পিউটার দুনিয়ার স্লো। এ্যাপ্লিকেশন লোড হইতে, এমনকি ওয়েবপেইজের মাল মসল্লা লোড হইতেই খবর হয়ে যায়।
এই পরিস্থিতিতে কারো ব্লগ যে পড়ুম সেইটারও সুযোগ নাই। ধুপধাপ মেইল চেক কইরা দৌড়াইতে হইবেক।
কয়েকটা প্রসঙ্গে কথা বলা দরকার ব্লগারদের সাথে। সেইটাও চাঙ্গে। দেখি সুবিধাজনক লাইন পাইলে ফ্লাডিং করতে হইবেক। কুনু উপায় নাই।
সামহোয়্যার ইন, বাংলা ব্লগিং, ব্লগিংয়ে সিরিয়াস কনট্রিবিউশন, 10,000 ব্লগারকে সামহোয়্যারের প্লাটফর্মে যুক্ত করা, মুহাম্মদ জাফর ইকবাল বা কায়কোবাদ অথবা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টারাও ব্লগে আসতে শুরু করবে খুব দ্রুত।
সেই রকম প্রেক্ষিতে ব্লগিংরে নতুন করে ঢাইলা সাজাইতে এখন হাসিনরা মারাত্নক খাটুনির মধ্যে আছে। আরিলড কাগজের পর কাগজে প্ল্যানিং করে চলছে। প্রোগ্রামিংয়ে বুদ হয়ে আছে সামহোয়্যারের কমর্ীবিন্দ। এইক্ষেত্রে ব্লগারদের অনেকগুলা কাজ আছে। সেই প্রসঙ্গে কথা বলা দরকার সবার সাথে।
সম্ভব হইলে ব্লগের পাতায় নিয়মিত চোখ রাইখেন। আমরা নতুন কইরা বাধ ভাঙ্গার আরেকটা জোয়ার আনতে চাই। আপনিও থাকুন আমাদের এই অঙ্গীকারে। বাংলাভাষাকে ইন্টারনেটে আরো সরব উপস্থিতিতে নিয়ে আসার জন্য আপনিও হয়ে উঠুন আরেকজন ভাষা সংগ্রামী। এখন দিন প্রযুক্তির, এখন ভাষা আন্দোলন মুখোরিত হউক বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।